যত্রতত্র পার্কিং।—নিজস্ব চিত্র।
সদর শহর, কিন্তু পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। নেই কোনও ফাঁকা জায়গাও। যেখানে গাড়ি রেখে শহরের বিভিন্ন দোকান, শপিং মলে কেনাকাটা করতে পারেন ক্রেতা। অগত্যা তাই রাস্তার পাশে এলোমেলো গাড়ি রাখতে হয়। তা চারচাকা হোক বা মোটরবাইক। এতে আরও যানযট বাড়ে। পুজোর সময় তা চরম আকার নেয়।
জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ পুজোর সময় কৃষ্ণনগর আসেন কেনাকাটা করতে। তাঁরা মূলত গাড়ি নিয়ে আসেন। এক ধাক্কায় শহরের বুকে মানুষ ও গাড়ি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। অভিযোগ, তা সামলানোর কোনও পরিকাঠামোই তৈরি হয়নি। ‘নদিয়া ডিস্ট্রিক্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ’-এর যুগ্ম সম্পাদক গোকুল বিহারী সাহা বলছেন, “বড় দোকান বা শপিং মলগুলির কিন্তু তেমন সমস্যা হচ্ছে না। সমস্যা হচ্ছে ছোট ব্যবসায়ীদের। কারণ রাস্তার পাশে তাঁদের দোকান আড়াল করে রাখা হচ্ছে গাড়ি।” তা ছাড়া, গাড়ি পার্কিংয়ের সমস্যার কারণে অনেকে এখন কৃষ্ণনগরে কেনাকাটার জন্য ঢুকতে চাইছেন না। আমরা এর প্রতিকার চাই।”
সমস্যার কথা স্বীকারও করে নিয়েছেন কৃষ্ণনগর পুর কর্তৃপক্ষ। তাঁদের কথায়, ‘‘শহরের বুকে এমন কোনও ফাঁকা জায়গা নেই যেখানে পার্কং লট করা যেতে পারে।’’ কৃষ্ণনগর পুরসভার প্রাক্তন তৃণমূল পুরপ্রধান তথা অন্যতম প্রশাসক অসীম সাহা বলছেন, “করিমপুর বাসস্ট্যান্ডের কাছে পুরসভার একটা ১০ কাঠা জমি আছে। সেখানেই কার পার্কিং তৈরির পরিকল্পনা করা হচ্ছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy