দিন চারেক আগেই বিধ্বংসী আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল রাবার তৈরির কারখানা। ফের বৃহস্পতিবার আগুন লাগল হলদিয়ার ডিঘাসিপুরের ওই রাবার করাখানায়। বুধবার রাত ২টো নাগাদ ওই কারখানায় আগুন লাগে। ঘটনার খবর পেয়ে দমকলের আটটি ইঞ্জিন ও ভবানীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে গত বারের তুলনায় এ বার আগুনের ভয়াবহতা অনেকটাই কম ছিল। দমকল বাহিনীর হলদিয়ার ওসি মোহনকুমার মাইতি বলেন, ‘‘কী ভাবে আগুন লেগেছে তা আমাদের কাছে এখনও পরিষ্কার নয়। আগুন লাগার কারণ তদন্ত করে দেখা হবে।’’
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে বছর দেড়েক আগে ভবানীপুর থানা থেকে ঢিলছোড়া দূরত্বে ডিঘাসিপুরে ৪১নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে প্রায় ৯কর জমির ওপরে ‘টিনা রাবার অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড’ নামে একটি কারখানা গড়ে উঠেছে। এখানে যানবাহনের বাতিল টায়ার থেকে রাবার গুড়ো তৈরি করা হয়। গত রবিবার সকালে এই কারখানায় আগুন লাগে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দমকলের ১২টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন আয়ত্বে আসে। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতিও হয়। ওই দিন কারখানার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ওয়েল্ডিংয়ের কাজ চলছিল। ওয়েল্ডিংয়ের আগুনের ফুলকি থেকে কিংবা শর্ট সার্কিটের ফলে আগুন লেগেছিল বলে সে দিন মালিকপক্ষ জানিয়েছিল। সেই সময় পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকারও অভিযোগ উঠেছিল।
কারখানার অন্যতম মালিক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘‘ওই দিন আগুন লাগার পরও নীচের দিকে থাকা রাবার গুড়োতে সামান্য আগুন ছিল। যা আমাদের নজরে আসেনি। কিন্তু বৃহস্পতিবার রাত সেটাতেই আগুন লেগে যায়।’’ ওই কারখানায় দু’দফায় আগুন লাগলেও দমকলের তরফ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।
মেধাবৃত্তি প্রদান। রামনগর সটিলাপুরে বিজয়কৃষ্ণ সরোজিনী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে রামননগর থানা এলাকার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১০ জন কৃতি ছাত্রছাত্রীকে মেধা পুরস্কার প্রদান করা হয়। ছিলেন কাঁথি রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের স্বামী পরিতৃপ্তানন্দ মহারাজ, মুগবেড়িয়া কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ হরিপদ মাইতি ও রামনগর-২ বিডিও প্রীতম সাহা প্রমুখ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy