টানা আট দিন জল সরবরাহ বন্ধ কাঁথি-৩ ব্লকের চল্লিশটি গ্রামে। সঙ্কটে কয়েক হাজার বাসিন্দা। মিড-ডে মিলের রান্না করতে হিমসিম স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ও শিশু শিক্ষাকেন্দ্রগুলি। কাঁথি-৩ বিডিও মহম্মদ নূর আলম স্বীকার করেছেন, দুরমুঠ, কানাইদিঘি লাউদা ও মারিশদা— চারটি গ্রামপঞ্চায়েতের চল্লিশটি গ্রামে জল সঙ্কটের কথা। তাঁর দাবি, “জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জলের পাইপ লাইন বিকল হয়েই এই বিপত্তি। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এখন টানা বৃষ্টির মধ্যে কাজ করা সম্ভব নয়, বৃষ্টি থামলেই কাজ শুরু হবে।”
পানীয় জলের সঙ্কটে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ। জল কিনে খেতে বাধ্য হতে হচ্ছেন তাঁরা। যাঁদের সে ক্ষমতা নেই, তাঁরা পুকুরের জল ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছেন। স্কুলগুলিতে পানীয় জলের অভাবে মিড-ডে মিল প্রকল্প চালাতেও অসুবিধা হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন শিক্ষককরা। অনেক স্কুলই বাইরে থেকে জলের জারিকেন কিনে আনতে বাধ্য হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাঁথি-৩ ব্লকের মারিশদাতে দীর্ঘদিনের পুরনো একটি জলাধার ছিল। তার মাধ্যমেই দুরমুঠ, লাউদা, মারিশদা ও কানাইদিঘির চল্লিশটির বেশি গ্রামে জল সরবরাহ করত জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর। কিন্তু দীর্ঘদিন সংস্কার হয়নি পুরোন জলাধারটির। অভিযোগ, বছরের বেশির ভাগ সময় পাইপলাইন বিকল হয়ে থাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy