প্রতীকী ছবি
কর্মসূত্রে দিল্লি, মহারাষ্ট্র, গুজরাতে আটকে থাকা এ রাজ্যের বাসিন্দাদের এখনই ফেরানো হচ্ছে না। প্রশাসন সূত্রে খবর, দিল্লি, মুম্বই ও গুজরাত— এই তিন রাজ্যে করোনা সংক্রমণের হার অনেক বেশি। এর আগে মুম্বই ফেরত দাসপুরের যুবক করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সব বিষয় মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক রশ্মি কমল বলেন, “ভিন্ রাজ্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে পদক্ষেপ হচ্ছে। তবে দিল্লি, মুম্বই ও গুজরাত— এই তিন রাজ্য থেকে দু’তিন দিনের মধ্যে কেউ আসছেন না।”
ঘাটাল মহকুমায় কয়েক হাজার শ্রমিক ও স্বর্ণকার ওই তিন রাজ্যে কাজ করেন। লকডাউন শুরুর ঠিক আগে বিক্ষিপ্ত ভাবে অনেকে বাড়ি ফিরলেও বেশিরভাগই আটকে রয়েছেন। তৃতীয় দফার লকডাউন ঘোষণার পরে ভিন্ রাজ্যে আটকে যাওয়া পরিযায়ীদের বাড়ি ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়। ঘাটাল, দাসপুর ও চন্দ্রকোনাতেও তালিকা তৈরি করা হয়। পরিযায়ীদের সংখ্যার সঠিক আন্দাজ পেতে নানা পদক্ষেপ করা হয়। বাড়ি ফিরে সকলকে গৃহ পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে, এমন বার্তাও দেওয়া হয়। কিন্তু আপাতত তাঁদের আনা হচ্ছে না।
জেলা প্রশাসনের এক সূত্রের খবর, দিল্লি, মুম্বই এবং গুজরাত থেকে কোনও পরিযায়ী শ্রমিককে এখনই ফেরানো হবে না। তবে হরিয়ানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, কেরল-সহ অন্য রাজ্যে আটকে থাকা এ রাজ্যের বাসিন্দাদের ফেরানো হচ্ছে। মুম্বইয়ের বেঙ্গলি স্বর্ণশিল্পী কল্যাণ সঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদক কালীদাস সিংহরায় বলেন, “একে কাজ নেই। বাড়ি ফেরার নিশ্চয়তাও নেই। এখানে আটকে থাকা কয়েক হাজার শ্রমিক মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছেন।” দিল্লির স্বর্ণশিল্পী সংগঠনের পক্ষে দীপক ভৌমিক বলেন, “এখান থেকে শ্রমিকদের কবে ফেরানো হবে, জানানো হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy