রাস্তার ধার ঢেকেছে আগাছায়। — নিজস্ব চিত্র।
রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। যদিও রাস্তার দু’ধার ভরেছে আগাছায়।
আগাছা বললে ভুল হবে। কার্যত আগাছার জঙ্গল। আর এই জঙ্গলই বিষাক্ত পোকামাকড় থেকে সাপের আঁতুর ঘর। খড়্গপুরের রেল এলাকার বাসিন্দাদের ঘরে সাপ ঢুকে পড়ার অভিযোগও উঠছে। অভিযোগ, পরিস্থিতি জানা সত্ত্বেও রেল কর্তৃপক্ষ আগাছা পরিষ্কার করতে উদ্যোগী হচ্ছে না। পুরসভা দায় ঠেলছে রেল কর্তৃপক্ষের দিকে। রেল-পুরসভা চাপান উতোরে থমকে থাকছে কাজ।
২০১০ সালে এলাকা পুনর্বিন্যাসের দরুন খড়্গপুর শহরের রেল এলাকা পুরসভার অধীনে আসে। রেল এলাকায় পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে পুরসভা। তবে রাস্তাঘাট সংস্কার, রক্ষণাবেক্ষণ, আবর্জনা সাফাই-সহ যাবতীয় দায়িত্ব রেলের। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সাফাই না হওয়ায় রেল কোয়ার্টারের আশেপাশে আগাছার জঙ্গল তৈরি হয়েছে। অনেক জায়গায় ভেঙে পড়ছে রেল কোয়ার্টারও। শহরের বোগদা-পুরাতনবাজার, চাঁদনি চক-সিএমই গেট, রেল হাসপাতাল-চাঁদমারি ময়দান, গিরি ময়দান-রামমন্দির পর্যন্ত বিভিন্ন রাস্তার অবস্থা বেশ কয়েকদিন ধরেই খারাপ। কয়েকটি রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ করছেন রেল কর্তৃপক্ষ। যদিও রাস্তার দু’ধার ভরে গিয়েছে আগাছায়। খড়্গপুরের পুরপ্রধান প্রদীপ সরকারের অভিযোগ, “শহরের রেল এলাকায় কোনও কাজ করতে গেলেই রেল বাধা দেয়। অনুমতি দিলে আমরা রেল এলাকার ওয়ার্ড সাজিয়ে দেব।” এ বিষয়ে রেলের খড়্গপুরের ডিআরএম রাজকুমার মঙ্গলা বলেন, “রাস্তার কাজ করলেও আগাছা কেটে পরিষ্কার করা যায়নি। দ্রুত আগাছা কাটার নির্দেশ দেব। রেল এলাকায় আমরাই সব কাজ করব।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy