মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ক্ষুদ্র শিল্পে হাস-মুরগীর পোলট্রির শিল্পে উৎসাহ দিলেন মমতা। বললেন, ‘‘সরকার ভর্তুকি দেবে, ব্যাঙ্ক ঋণ দিচ্ছে, পোলট্রিও শিল্প। এই ব্যবসা শুরু করুন। বাইরে থেকে ডিম আমদানি করতে হবে কেন? স্বনির্ভর হোন।’’ বিনিয়োগকারীদেরও ক্ষুদ্র শিল্পে বিনিয়োগের বিষয়টি দেখতে বললেন মমতা।
১৪ কোটি টিকা দরকার রাজ্যে। ৪ কোটি টিকাকরণ সম্পূর্ণ হয়েছে। রাজ্যে টিকা নষ্ট হয়নি বললেই চলে। জানালেন মমতা। বললেন, ‘‘টিকা সবাই পাবে। উদ্বিগ্ন হবেন না। ভাল থাকার চেষ্টা করুন। মাস্ক পরুন।’’
অতিমারি পরিস্থিতিতেও ৪০ শতাংশ দারিদ্র কমিয়েছি। দেশে যখন কর্ম সংস্থান কমছে তখন রাজ্যে নিয়োগ বেড়েছে ৪০ শতাংশ, বললেন মমতা।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ব্যাঙ্কের সময়সীমা বাড়ানো হচ্ছে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে ব্যাঙ্ক।
রাজ্যে ডেটা সেন্টার ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করা হবে। নতুন ডেটা ইন্ডাস্ট্রি নাীতিতে রাজ্যের নতুন লক্ষ্য তথ্য ব্যবস্থাপনা এবং সংগ্রহের হাব হিসেবে বাংলাকে গড়ে তোলা। যাতে পূর্ব ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশ, নেপাল এবং ভূটানেরও তথ্য সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা বাংলা মেটাতে পারে। ডেটা সেন্টারগুলিকে সবরকম সাহায্য করবে রাজ্য সরকার। অনুমোদন থেকে শুরু করে সহজ শংসাপত্র পাওয়ার ব্যাপারেও সাহায্য করা হবে। মমতা বললেন, ‘‘আশা করছি আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ৪০০ মেগাওয়াটের ডেটা সেন্টার তৈরি হবে বাংলায়। তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ২৪ হাজার চাকরি হবে।
ইথানলের মতো জৈব জ্বালানি তৈরি হবে বাংলায়। ভাঙা চাল দিয়ে তৈরি হবে জ্বালানি। ৪৮ হাজারের বেশি মানুষ কাজ পাবেন। রাজ্যে দেড় হাজার কোটির বিনিয়োগ আসবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy