মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। —ফাইল চিত্র।
মন্ত্রী ইন্দ্রনীলের গানের তালে ধামসা বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে নাচলেনও।
ভাল কথা বললে শুনবেন। খারাপ কথা শুনবেন না। তাহলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে। চিরসবুজ থাকতে হলে মনে রাখবেন, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা তৃণমূল সরকারই ভরসা।
যারা যারা বড় কথা বলে বেড়াচ্ছে, খুলব ভান্ডার? ভান্ডারে কিন্তু অনেক কিছু জমা আছে। ভান্ডার যখন খুলব তখন বুঝতে পারবেন কোনটা ভুল কোনটা ঠিক। আমি জ্ঞানত কোনও ভুলকে প্রশ্রয় দিই না। যখন জানতে পারি সবরকম সাহায্য করি।
সিঙ্গুর হল সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম হল নন্দীগ্রাম, এক এক জায়গার এক একটা জায়গার আলাদা আলাদা চেহারা মনে রাখবেন, একটার সঙ্গে আর একটার তুলনা করে দাঙ্গা বাঁধিয়ে দিয়ে ভুল করবেন না। কোথাও রক্ত ঝরুক আমি চাই না। বললেন মমতা।
ওরা বলছে ইউনিভার্সাল সিভিল কোড করতে হবে। মাংস খাওয়া যাবে না। মাছ খাওয়া যাবে না। কী পোশাক পরবে মেয়েরা, সব ওরা ঠিক করে দেবে, বললেন মমতা।
কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাংলায় উঠুক গর্জন, স্লোগান দিলেন মমতা।
মমতা বললেন, সারি এবং সারনা ধর্মকে স্বীকৃতি না দিলে আমরা বড় আন্দোলন করব। কেন্দ্রকে চিঠি লিখেছি। কুর্মী সম্প্রদায় কোথায় থাকে তার একটা সমীক্ষা করছি। আদিবাসী শংসাপত্র নিয়েও সমস্যা দূর হবে দুয়ারে সরকারে অভিযোগ করলে।
বিজেপি শাসিত রাজ্যে আদিবাসীদের উপর অত্যাচার হয়। আমরা আদিবাসীদের উপর অত্যাচার হতে দেব না। আমরা আদিবাসীদের জন্য বিশেষ আইন করেছি। আমরা আদিবাসীদের জমি দখল করতে দেব না।
১০০ দিনের শ্রমিকের সংখ্যা ২১ লক্ষ নয়। মমতা জানালেন, ৫৯ লক্ষ শ্রমিককে কাজ করিয়ে টাকা দেয়নি কেন্দ্র।
মমতা বলেন, বাঁকুড়ায় দু’টি আসনে গতবারও জিতে গিয়েছে বিজেপি। তার পরে আর ওদের দেখেছেন? এ বার আবার ভোটের আগে আসবে গ্যাসবেলুন ফোলাবে। ওই গ্যাসবেলুনে ফুটো করে দিতে হবে।
খলিস্তানি মন্তব্য নিয়ে নাম না করে বিজেপিকে আক্রমণ মমতার। বললেন, ‘‘পাগড়ি দেখলেই খলিস্তানি আর মুসলমান দেখলেই পাকিস্তানি? আর তোমরা কী?’’
একাদশ শ্রেণি থেকে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা ৫০০ টাকা থেকে বেড়ে ১০০০ টাকা করা হয়েছে। আবার জানিয়ে দিলেন মমতা।
প্রতিটি জেলায় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করার একটি করে ‘বিগবাজার’ তৈরির প্রতিশ্রুতি দিলেন মমতা।
৭ লক্ষ ৪১ হাজার বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয়েছে। ৪ লক্ষ বাড়িতে ইতিমধ্যেই জল পৌঁছেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার পানীয় জল প্রকল্প করা হয়েছে। সেটা হলে ১৭ লক্ষ মানুষ জলের সুবিধা পাবেন।
সভায় আসার আগে বাঁকুড়ার হস্তশিল্পীদের পোড়ামাটি, ডোকরা, বালুচরী, স্বর্ণচরীর কাজ দেখে এসেছেন মমতা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy