Advertisement
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
Brass Band

কলকাতার কড়চা: এই শহরের গড়ের বাদ্যি

টাউন ব্যান্ডের প্রতিদিনের অনুষ্ঠানসূচি প্রকাশিত হত ইংরেজি সংবাদপত্রে। কোয়াড্রিল বা ওয়াল্টজ়-এর মতো ডান্স মিউজ়িক ও ইংলিশ ব্যালাডের সঙ্গে প্রতিদিন পরিবেশিত হত অপেরার বিভিন্ন টুকরো অংশ।

ছবি: অমিতাভ পুরকায়স্থ

শেষ আপডেট: ২২ জুন ২০২৪ ০৭:০২
Share: Save:

কলকাতার অতীতের সঙ্গে সামরিক ইতিহাসের যোগসূত্রের ফলে সামরিক ‘ব্রাস ব্যান্ড’ কলকাতার সঙ্গীত পরিমণ্ডলের অংশ হয়ে ওঠে। তবে ১৮৩০-এর দশকে ইউরোপের অপেরা শিল্পীদের সঙ্গে বাজানোর আমন্ত্রণ সামরিক ব্যান্ডের বাজনাকে এনে দেয় ছাউনি ও সরকারি অনুষ্ঠানের বাইরে বৃহত্তর রসিক শ্রোতাদের কাছে। তখন থেকেই শহরের অপেরা-সংস্কৃতির সঙ্গে ব্রাস ব্যান্ডের সম্পর্ক, যা আরও দৃঢ় হয় মহাবিদ্রোহের পরবর্তী সময়ে। ঔপনিবেশিক প্রকল্পের অংশ হিসাবে ‘ব্যান্ড স্ট্যান্ড’ গড়ে দেওয়া হল ইডেন উদ্যানের এক দিকে। সেখানে রোজ সন্ধ্যায় সঙ্গীত পরিবেশন করত কেল্লার বিভিন্ন রেজিমেন্টের ব্যান্ড অথবা বড়লাটের ব্যক্তিগত ব্যান্ড। এই দৈনিক সঙ্গীতানুষ্ঠানের জনপ্রিয়তা এতই বেড়ে গেল যে, ১৮৬১ সাল নাগাদ নিজেরা চাঁদা তুলে পঁচিশ জন শিল্পীকে নিয়ে একটি স্থায়ী টাউন ব্যান্ড প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন সাহেবপাড়ার নাগরিকরা। শহরের সংস্কৃতির অঙ্গ হয়ে উঠেছিল ময়দানের টাউন ব্যান্ড, সাধারণের ভাষায় ‘গড়ের বাদ্যি’। নিজেদের ল্যান্ডো, ফিটন বা ব্রাউনবেরি গাড়িতে বসে শ্বেতাঙ্গ অধিবাসীরা মন দিয়ে কনসার্ট শুনতেন। অনেক সঙ্গীতরসিক বাঙালিকেও দেখা যেত সেখানে।

টাউন ব্যান্ডের প্রতিদিনের অনুষ্ঠানসূচি প্রকাশিত হত ইংরেজি সংবাদপত্রে। কোয়াড্রিল বা ওয়াল্টজ়-এর মতো ডান্স মিউজ়িক ও ইংলিশ ব্যালাডের সঙ্গে প্রতিদিন পরিবেশিত হত অপেরার বিভিন্ন টুকরো অংশ। যেমন ‘লুইসা মিলার’-সহ জুসেপি ভের্দি-র ইটালীয় অপেরার নানা অংশ পরিবেশনের কথা জানা যায়। পাশ্চাত্যসঙ্গীতে রুচি গড়ে তোলার পাশাপাশি টাউন ব্যান্ডের অনুষ্ঠানে ভারতীয় লোকপ্রিয় সঙ্গীত বাজানো হত ‘হিন্দুস্তানি এয়ার’ নাম দিয়ে। প্রায় বিনামূল্যে প্রতিদিন এই ধরনের অনুষ্ঠান পরিবেশনের মাধ্যমে টাউন ব্যান্ড কলকাতায় অপেরার শ্রোতা সমাজ তৈরিতে সাহায্য করে, পরবর্তী সময়ে যা কলকাতায় ইটালীয় অপেরার জনপ্রিয়তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কয়েকটি অস্থায়ী ব্যবস্থার পর সে কালের কলকাতায় লিন্ডসে স্ট্রিটে রীতিমতো স্থায়ী অপেরা হাউস তৈরি হয়েছিল। বিডন স্কোয়ারেও বসানো হয়েছিল মিউজ়িক স্ট্যান্ড।

দেশীয় সংস্কৃতির উপর এই আদানপ্রদানের প্রভাবও পড়ল নানা ভাবে। এক দিকে আত্মপ্রকাশ করল বাংলা অপেরা— নগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সতী কি কলঙ্কিনী, অন্য দিকে উনিশ শতকের কলকাতার বিয়েবাড়ি থেকে বিসর্জনের শোভাযাত্রার অংশ হয়ে উঠল ব্রাস ব্যান্ডের সুরে বেজে ওঠা ‘গড সেভ দ্য কুইন’। ঠাকুরবাড়ির জাদু-ছোঁয়াতেও সমৃদ্ধ হয়েছে ব্রাস ব্যান্ড। পুত্র গেহেন্দ্রনাথের বিয়েতে লোবো সাহেবের ব্যান্ডে রবীন্দ্রনাথের দু’টি গান বাজানোর ব্যবস্থা করেছিলেন গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। ব্যান্ডের জন্য নোটেশন লিখে দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ, হারমোনাইজ় করে দিয়েছিলেন ইন্দিরা দেবীচৌধুরাণী।

একদা কলকাতাকে বিশ্ব সঙ্গীতের স্বাদ দেওয়া, অসামরিক ব্রাস ব্যান্ডের সেই সমৃদ্ধ ধারা আজ শুকিয়ে এসেছে। বদলে যাওয়া রুচির চাপে কোনও ক্রমে টিকে মহাত্মা গান্ধী রোডের ব্যান্ডগুলি। ২১ জুন, বিশ্ব সঙ্গীত দিবসের আবহে তাদের ফিরে দেখা জরুরি। ছবিতে ব্যান্ডস্ট্যান্ড, এখন।

দুর্লভ

১৯২৫-এর ১৬ জুন প্রয়াত হলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, আনন্দবাজার পত্রিকা-র খবরের শিরোনামে লেখা হয়েছিল ‘বাঙ্গলার শিরে বজ্রাঘাত, দেশের সর্ব্বত্র শোকের বন্যা’। দেশবন্ধুর প্রয়াণের পরে বঙ্গবাণী পত্রিকা একটি সংখ্যা প্রকাশ করেছিল (শ্রাবণ, ১৩৩২ বঙ্গাব্দ) তাঁর স্মরণে ও শ্রদ্ধায়, শতবর্ষ আগের সেই দুর্লভ সংখ্যাটির প্রতিলিপি সংস্করণ এ বার গ্রন্থাকারে এ কালের পাঠকের হাতে— পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পুনরুদ্ধার ও সম্পাদনায়, সূত্রধর প্রকাশনার উদ্যোগে। আগামী ২৫ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ভবানীপুরে আশুতোষ মুখার্জি মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউট-এ প্রকাশ পাবে বইটি, নাম বঙ্গবাণী: দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ সংখ্যা। সঙ্গে প্রাসঙ্গিক আলোচনা ‘বাঙালির স্বাতন্ত্র্যধর্মী ব্যক্তি-সত্তা: দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ’ বিষয়ে, থাকবেন স্বামী শাস্ত্রজ্ঞানন্দ ও মইনুল হাসান, গ্রন্থ-সম্পাদকও। আরও প্রাপ্তি: প্রকাশ পাবে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে দেশবন্ধুর লেখা গানের সিডি। দেশবন্ধুর কবিতা পাঠ ও গানে গাঁথা সন্ধ্যা। ছবি প্রচ্ছদ থেকে।

মানুষী কথা

‘নিরপেক্ষ নয়, লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধে’— মানুষী কথা পত্রিকার মূল সুর। ২০১৭-র অগস্টে পথ চলা শুরু; প্রথম ছয় বছর মাসিক পত্রিকা হিসাবে প্রকাশিত, কোভিড-উত্তর পরিস্থিতিতে দ্বিমাসিক হিসাবে। এই ক’বছরে প্রায় ৪৮টি সাধারণ সংখ্যা ও ১২টি বিশেষ সংখ্যা বেরিয়েছে, পঞ্চাশ জনের কাছাকাছি লেখক পত্রিকার পাতায় আলোচনা করেছেন নারী ইতিহাস, সাহিত্য, আইন, অধিকার, সমীক্ষা-সহ নানা বিষয়ে। আজ বিকাল ৫টায় বালিগঞ্জ ইনস্টিটিউট হল-এ পত্রিকার উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে লেখক-পাঠক সভা, সঙ্গে একটি স্মারক আলোচনাও। বিষয়, ‘নারী-নির্যাতন: আইনবিদ, মনোবিদ এবং সাহিত্যিকের চোখে’। বলবেন মোহিত রণদীপ মনস্বিতা দে সুপ্রিয় রায়চৌধুরী ও প্রহেলী ধর চৌধুরী।

ঊষার আলো

মেয়েদের শাসন পীড়ন, হিংস্র আক্রমণ, মায় অপরাধী সাব্যস্ত করায় শুধু পুরুষই নয়, সমান দায়ী পরিবার সমাজ ও আইনও, কারণ সেখানে সর্বদা নারীকে নিয়ন্ত্রণের পাত্রী করে রাখা হয়— এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ঊষা গঙ্গোপাধ্যায়। উত্তরপ্রদেশের মেয়ে, জন্মেছিলেন রাজস্থানে, ধ্রুপদী নৃত্যকলায় দীক্ষিত। কলকাতায় এসে নাট্যকলায় হয়ে ওঠেন অবিসংবাদিত। ‘রঙ্গকর্মী’ নাট্যগোষ্ঠী গড়ে মঞ্চস্থ করেছেন মহাভোজ হোলি রুদালি মুক্তি চণ্ডালিকা প্রভৃতি প্রযোজনা। প্রয়াণের পর তাঁর শিল্প-অভিপ্রায়কে জাগিয়ে রাখতে রঙ্গকর্মী আয়োজিত ‘ন্যাশনাল থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল’, ঊষা গাঙ্গুলি মঞ্চে ২৬-৩০ জুন: ‘ঊষা কী কিরণ’। কলকাতা শান্তিনিকেতন পটনা দিল্লি-র নাট্যদলের পাশে রঙ্গকর্মী-রও প্রযোজনা আভি রাত বাকি হ্যায়।

আত্মপ্রকাশ

আন্তর্জাল-ভিত্তিক ষাণ্মাসিক একটি জার্নাল মিরুজিন— সর্বসাধারণের পড়া আর ভাবনা-বিনিময়ের জন্য অবারিতদ্বার। সমাজ ও লিবারাল আর্টস-এর নানা পরিসর ঘিরে চর্চা; মাধ্যম ছবি, প্রবন্ধ, সমালোচনা, সংলাপ, অনুবাদ। তবে আন্তর্জালের চরিত্র যা, সেই দ্রুতির খামখেয়াল নয়, বরং চিন্তার শ্রমনির্ভর কাজেই তার আস্থা। তারই সূত্র ধরে কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ করেছেন প্রথম ‘মিরুজিন বক্তৃতামালা’, গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্সমুলার ভবন কলকাতার সহযোগিতায়। আগামী ২৫ জুন বিকাল ৫টায় ম্যাক্সমুলার ভবনে অনুষ্ঠান-শিরোনাম ‘সাহিত্য ও দর্শনের ভিতর দিয়ে পড়া’: সাহিত্যের দার্শনিক কাজ নিয়ে বলবেন অনির্বাণ দাশ, থেরীগাথা-য় নারীজীবন প্রসঙ্গে স্বাতী ঘোষ। সেই মঞ্চেই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন মিরুজিন ডট ইন-এর।

পঁচিশ বছরে

সমকামী উভকামী নারী ও পুরুষালি-ট্রান্স মানুষদের নিয়ে, পূর্ব ভারতের প্রথম সেল্ফ সাপোর্ট গ্রুপ ‘স্যাফো’-র যাত্রা শুরু এমনই এক জুনে, ১৯৯৯ সালে। সেই কবির নামে নাম রেখেছিলেন ওঁরা নিজেদের কালেক্টিভ-এর, কবিতায় যিনি বলেছিলেন নারীর কামনা-কথা, নারীর প্রতি। কালের যাত্রায় সাম্যের অধিকার আন্দোলনকেও আপন করে নিয়েছে ‘স্যাফো’, এখন নাম তাই ‘স্যাফো ফর ইকুয়ালিটি’। দেখতে দেখতে পঁচিশ পেরোল পথ চলা, রজতজয়ন্তীর জন্মদিন ছিল ২০ জুন। আড়াই দশকের হাসি-কান্না হীরাপান্না ওঁরা সকলে মিলে গাঁথলেন তিন দিন ব্যাপী উৎসবে, গ্যালারি গোল্ডে ১৮ থেকে ২০ জুন। পঁচিশ বছরের ইতিহাস ধরা ছিল প্রদর্শনীতে, ছবি ভাস্কর্য ফিল্ম আলোকচিত্রে। সঙ্গে নানা পরিবেশনা।

স্মৃতিধার্য

“সোনার কেল্লা-য় অভিনয়ের আগে সিদ্ধার্থ কোনও দিন অভিনয় করেনি, তবুও আমাদের মনে হয়েছিল যেন বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসেছে,” অর্ধশতক আগের স্মৃতি লিখেছেন সন্দীপ রায়, সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ফেলুদার প্রথম তোপসে (প্রকা: পত্রভারতী) বই-ভূমিকায়। “শুটিংয়ের সময় আমাদের ছবির গোটা ইউনিটটা (সঙ্গের ছবি) পরিবারের মতো হয়ে ওঠে, সেই পরিবারে সিদ্ধার্থের অন্তর্ভুক্তি ঘটল।” সোনার কেল্লা-র পঞ্চাশ পূর্তি উপলক্ষে সিদ্ধার্থের সঙ্গে কথোপকথনে সন্দীপ রায়, আজ ২২ জুন বিকেল ৫টায় নন্দন-৩’এ। সন্দীপের সংবর্ধনা, সেই সঙ্গে সোনার কেল্লা নিয়ে আলোচনাও। আয়োজক এখন সত্যজিৎ পত্রিকার সম্পাদক সোমনাথ রায়ের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হবে ১৯তম ‘রে কুইজ়’, দীর্ঘকাল ধরে বাঙালির মনে সত্যজিৎ রায়কে স্মৃতিধার্য করে রেখেছে যা।

হারা ‘নিধি’

১৭৪১-১৮৩৯— দীর্ঘ জীবনকালে এমন প্রসিদ্ধি অর্জন করেছিলেন যে আজও ‘টপ্পা’র সমার্থক শব্দ ‘নিধুবাবু, রামনিধি গুপ্ত (ছবি)। মঞ্চে তাঁর জীবন ঘিরে হয়েছে একাধিক নির্মাণ; বহুরূপী-র প্রযোজনার ত্রিশ বছর পর, সাম্প্রতিকতমটি ‘পূর্ব পশ্চিম’ নাট্যদলের শ্রী ও নিধুবাবু। জমিদার মহানন্দের ভাবী পত্নী, সঙ্গীতনিপুণা শ্রীমতীকে টপ্পা শেখানোর দায়িত্ব নিধুবাবুর হাতে সঁপে দেন মহানন্দ। কিন্তু সাধনবিধি ও নিয়ম-নিগড় অক্ষরে অক্ষরে মানতে গিয়ে রামনিধি হন মহানন্দের সন্দেহ ও রোষের শিকার। সঙ্গীত, সাধনা ও প্ৰেম তখন পরস্পর প্রতিদ্বন্দ্বী। উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের লেখা নাটক, নির্দেশনায় সৌমিত্র মিত্র, মুখ্য চরিত্রে রজত গঙ্গোপাধ্যায় শান্তিলাল মুখোপাধ্যায় ও আনন্দরূপা চক্রবর্তী; সঙ্গীত পরিচালনায় অলক রায়চৌধুরী। প্রথম অভিনয় ২৭ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়, অ্যাকাডেমি মঞ্চে।

মানবদরদি

একাধারে প্রখ্যাত স্নায়ুশল্যবিদ ও লেখক ছিলেন তিনি। কর্মজীবন বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজি, বিবেকানন্দ ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস-রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে; কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের স্নায়ুশল্য বিভাগের প্রধান হিসাবে অবসর নেন ডা. নৃপেন ভৌমিক। বাংলা ভাষা ছিল প্রাণ: প্রেসক্রিপশন লিখতেন বাংলায়, স্বপ্ন ছিল বাংলায় ডাক্তারি পড়ানোর, তাঁর প্রতিষ্ঠিত দধীচি কমিউনিটি কলেজে ইংরেজির পাশাপাশি প্রমিত বাংলায় নার্সিং পড়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। রচিত-সম্পাদিত গ্রন্থ ১৮টি, ২০০৬ সালে রবীন্দ্র পুরস্কার পেয়েছেন চিকিৎসা পরিভাষা অভিধান বইয়ের সুবাদে; চিকিৎসাবিজ্ঞানকোষ (আনন্দ), দুই বঙ্গের স্থাননাম (পূর্বা)-এর মতো বইয়েও রয়েছে তাঁর মনন-স্বাক্ষর। গত ২৯ মে চলে গেলেন মানবদরদি মানুষটি, আজ ২২ জুন দুপুর দু’টোয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কে পি বসু মেমোরিয়াল হল-এ তাঁকে স্মরণ করবেন আত্মজনেরা।

অন্য বিষয়গুলি:

LINDSEY STREET Eden Gardens Colonial Rule
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy