Advertisement
০২ নভেম্বর ২০২৪
Sanatan Ray Chaudhuri

Sanatan Ray Chaudhuri: রাজনীতিও বাদ যায়নি! ২০০৯ সালে দমদম থেকে লোকসভা ভোটেও দাঁড়ান সনাতন

লোক জনশক্তি (এলজেপি) পার্টির হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন সনাতন। ৫ হাজারের বেশি ভোটও পেয়েছিলেন।

রাজনীতিতেও হাত পাকাতে গিয়েছিলেন সনাতন।

রাজনীতিতেও হাত পাকাতে গিয়েছিলেন সনাতন।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২১ ১৩:২৭
Share: Save:

সরকারি প্রতিনিধি সেজে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যাওয়া হোক বা রাজভবনের ঠিকানা দিয়ে প্রতারণা—সব ঘাটের জলই খেয়ে খেয়েছেন। তাহলে আর রাজনীতিই বা বাদ থাকে কেন! সেখানেও বিচরণ করে ফেলেছেন প্রতারণা মামলায় ধৃত সনাতন রায়চৌধুরী। ২০০৯ সালে লোক জনশক্তি (এলজেপি) পার্টির হয়ে দমদম থেকে লোকসভা ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। নির্বাচন কমিশনের নথি ঘেঁটে, এ বার এমনই তথ্য সামনে এল।

নির্বাচন কমিশনের নথিতে দেখা গিয়েছে, ২০০৯ সালে তৃণমূলের সৌগত রায়, সিপিএম-এর অমিতাভ নন্দী, বিজেপি-র তপন শিকদার, বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি)-র দুলালচন্দ্র দাস এবং নির্দল প্রার্থী সুনীল পালের সঙ্গে দমদম থেকে ভোটে দাঁড়ান সনাতন। পেশাদার রাজনীতিকদের সঙ্গে লড়াইয়ে তালিকায় সবার শেষে ঠাঁই হয়েছিল সনাতনের। তবে ৫ হাজার ২৬৫ জন তাঁকে ভোট দিয়েছিলেন।

একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সনাতনের বয়ানে।

একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সনাতনের বয়ানে।

নির্বাচনে নাম লেখানোর আগে নিয়ম মেনে নির্বাচন কমিশনের কাছে হলফনাও জমা দিয়েছিলেন সনাতন। তা এখন খুঁটিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। প্রভাবশালীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কলকাতার বুকে রাজ্য সরকার এবং সিবিআইয়ের আইনজীবী সেজে প্রতারণা চালিয়ে যাওয়া সনাতনের হাত অনক লম্বা বলে সন্দেহ তাঁদের। সনাতন আদৌ কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী কি না, তা খতিয়ে দেখছে হাই কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনও।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE