আরজি কর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রবেশ করে হামলার অভিযোগ। — ফাইল চিত্র।
মেয়েদের ‘রাত দখল’-এর কর্মসূচি চলাকালীনই বুধবার আরজি করের জরুরি বিভাগে হামলার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার হওয়া ২৪ জনের নাম, ঠিকানা প্রকাশে এসেছে। ধৃতদের বয়স ১৯ থেকে ৩৫ বছর। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এক মহিলাও।
কলকাতা পুলিশের প্রকাশ করা তালিকা থেকে জানা গিয়েছে ধৃতদের নাম ও বয়স। ধৃতেরা হলেন বারতলার অভিজিৎ সাউ (২৪), বারতলার করসিনি রাজগুপ্ত (৩৪), হাওড়ার অশোকপুরের চিরাগ ঘাগারিয়া (২৩), উল্টোডাঙার বাসিন্দা শান্তনু ঘোষ (২৪), নিমতার সপ্তর্ষি ভট্টাচার্য (৩১), দক্ষিণেশ্বরের শান্তনু সরকার (২৫), নিমতার অরিজিৎ বেরা (২৯), উল্টোডাঙার তনবির আলম (১৯), ক্ষুদিরাম বোস সরণির বাসিন্দা মহম্মদ আসলাম (১৯), ফুলবাগানের প্রদীপ সেন ওরফে পাপাই (২২), লেক টাউনের শেখ সজন (২৮), মানিকতলার সৌম্যদীপ মাহিষ ওরফে বুম্বা (২২), মানিকতলার মুরারীপুকুর রোডের সৌরভ দে ওরফে বাবু (২৩), মানিকতলার শুভদীপ কুন্ডু ওরফে সানি (২২), চিৎপুরের ঋষিকান্ত মিশ্র ওরফে ঋষি (৩৫), মানিকতলার মানসকুমার বিশ্বাস (২৪), জোড়াসাঁকোর পল ঘোষ (২৯), উল্টোডাঙার দেবাশিস মণ্ডল ওরফে বাবাই (২৯), উল্টোডাঙার রাজু বাগ ওরফে পোকাই (২৮), উল্টোডাঙার সুরজিৎ কর্মকার (৩৪), সেখানকারই নবীন সিংহ ওরফে লাল (২১), চিৎপুরের রোহিত বারুই (২৪), নাগের বাজারের সৌমিক দাস (২৪)। ধৃতদের মধ্যে এক মহিলাও রয়েছেন। তাঁর নাম রুমা দাস (২৭)। তিনি বরাহনগরের বাসিন্দা।
ওই রাতে কেন হামলা চালানো হয়েছিল, তা নিয়ে এখনও ধন্দে পুলিশ। বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হয়, আরজি করের চারতলার সেমিনার হল ভাঙাই হামলাকারীদের উদ্দেশ্য ছিল। সেই আবহেই বুধবারের রাতের ভাঙচুরের একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়। সেই ভিডিয়োতে এক জনকে বলতে শোনা যায়, ‘‘সেমিনার হল চল, চল...’’ (যদিও ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)। সেই ভিডিয়ো প্রসঙ্গে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল বলেছেন, ‘‘সেমিনার হলে যাওয়ার কারও ইচ্ছে ছিল কি না, এমন কিছু পাওয়া যায়নি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy