পরিদর্শনে জেলাশাক। -নিজস্ব চিত্র।
কোন্নগর রিষড়া ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট প্যাসেঞ্জারস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ২০১২ সালের ১০ মে কোন্নগর ফেরিঘাট লিজ নেয় ভূতল পরিবহন নিগমের কাছ থেকে। তাদের অভিযোগ, প্রায় তিন বছর চালানোর পর ঘাট জবরদখল করে নেয় পুরসভা। পুরসভা নতুন করে লিজের টেন্ডার ডাকে ২০১৫ সালের ২১ জানুযারি। মণ্ডল কনস্ট্রাকশন লিজ পায়।
সোসাইটির সদস্য সেখ হাফিজউদ্দিনের অভিযোগ, তাঁদের হুমকি দিয়ে ভয় দেখিয়ে মারধর করে এলাকা ছাড়া করা হয়। ঘাট ফিরে পেতে হাইকোর্টে মামলা করে সোসাইটি। কোর্ট পুরসভাকে নির্দেশ দেয় ঘাটের কোনও বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করতে। কিন্তু পুরসভার চেয়ারপার্সন বাপ্পাদিত্য চট্টোপাধ্যায় সেই নির্দেশ মানেননি বলে অভিযোগ।
ঘাটের দখল ফিরে পেতে ফের হাইকোর্টে যায় সোসাইটি। নির্দেশ না মানার বিষয়টি তদন্ত করে জেলাশাসককে রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে কোর্ট।
আরও পড়ুন: গঙ্গাসাগর নিয়ে মুখ্য সচিবের রিপোর্ট তলব, বুধবার শুনানি
বৃহস্পতিবার হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও কোন্নগর ফেরিঘাটে তদন্তে যান। সেখানে নথিপত্র খতিয়ে দেখেন তিনি। চেয়ারপার্সন বাপ্পাদিত্যের সঙ্গেও কথা বলেন। বাপ্পাদিত্য জানান, ফেরিঘাটের সঙ্গে কোন্নগর পুরসভা যুক্ত নয়। আজ, শুক্রবার জেলাশাসক দুই পক্ষকে তাঁর অফিসে ডেকে পাঠান। জেলাশাসক জানান, দুই পক্ষের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ১৩ জানুয়ারি হাইকোর্টে তা জমা দেওয়া হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy