পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন প্রধান কার্যালয়। —ছবি : সংগৃহীত
অ্যাকাউন্টে কেন্দ্রীয় পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা। কিন্তু তা খরচ করতে পারছে না পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদগুলি। কারণ, সরকারি বিশেষ পোর্টালের (ই-স্বরাজ) মাধ্যমে এই টাকা খরচ করতে হয়। সেটি চালু করতে পারছে না পঞ্চায়েতগুলি। সমস্যাটি রাজ্য জুড়েই চলছে। বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের কর্তাদের অভিযোগ, পোর্টালটি চালু করা যাচ্ছে না বলে খরচও আটকে গিয়েছে।
পোর্টালটি নিয়ন্ত্রণ করে রাজ্য পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর। ওই দফতরের এক কর্তার আশ্বাস, পোর্টালটি চালু করার জন্য সব রকম চেষ্টা চলছে। দ্রুত চালু হয়ে যাবে।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরেই সদ্যগঠিত ত্রি-স্তর পঞ্চায়েতেই চলে আসে কেন্দ্রীয় পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের চলতি আর্থিক বছরের প্রথম কিস্তির টাকা। শর্তাধীন (টায়েড) এবং নিঃশর্ত (আনটায়েড)— দু’টি খাত মিলিয়ে এক একটি পঞ্চায়েত গড়ে ৪০ লক্ষ টাকা করে পেয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদও এই টাকা পেয়েছে প্রায় এক মাস
আগে। হাওড়া জেলার একাধিক পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের অধীনে যে সব পানীয় জলের পাম্প হাউস আছে, সেগুলির অপারেটরদের বেতনও দেওয়া যাচ্ছে না পোর্টালটি চালু না হওয়ায়। পোর্টালের ‘পেমেন্ট মোড’-এ বিভিন্ন প্রকল্পের নির্দিষ্ট খাতে ওই টাকা খরচ করতে হয় বলে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy