—প্রতীকী চিত্র।
সকালে দিদিকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করেছিল যুবক। ভাইয়ের কথা স্পষ্ট ভাবে বুঝতে না পেরে তড়িঘড়ি বাবার বাড়িতে চলে আসেন তরুণী। এসে দেখেন, বিছানায় মৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন বাবা। আর ভাইয়ের কোনও খোঁজ নেই। কিছু ক্ষণ পরেই খবর আসে, জিআরপি ওই যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে!
বুধবার এমন ঘটনা ঘটেছে বেলুড়ে। পুলিশ সূত্রের খবর, রাজেন শেঠ লেনের পাড়ুইপাড়ায় দীর্ঘদিন ভাড়ায় থাকতেন হারাধন ঋত (৭০)। সঙ্গে থাকত তাঁর ছেলে। সে স্থানীয় জুটমিলের কর্মী। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদ হওয়ার পরে ফের এক বার বিয়ে করে ওই যুবক। কিন্তু সরস্বতী পুজোর সময়ে মথুরাপুরে বাবার বাড়িতে চলে যান দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী-ও। মঙ্গলবার ওই যুবক ও আত্মীয়েরা তাঁকে আনতে গেলেও তিনি আসতে রাজি হননি। তাতে আরও মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে ওই যুবক।
এ দিন সকালে ঘুমের মধ্যেই হারাধনের মুখে বালিশ চেপে ধরে তাঁকে খুন করে ছেলে। এর পরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে দিদিকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে। তার পরে লিলুয়া স্টেশনে গিয়ে ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে তাকে ধরে ফেলে হাসপাতালে পাঠায় রেল পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy