Advertisement
E-Paper

সরকারি জায়গাতেই করতে হবে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র, রাজ্যগুলিকে চিঠি দিয়ে নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

ভোটগ্রহণ কেন্দ্র কোথায়, কেমন হওয়া উচিত তা নিয়েও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। তারা জানিয়েছে, কোনও ভোটারকে যাতে ২ কিলোমিটারের বেশি রাস্তা পেরিয়ে ভোট দিতে যেতে না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:২৫
Share
Save

সরকারি জায়গাতেই ভোটগ্রহণ কেন্দ্র করতে হবে। ব্যক্তিগত বা বেসরকারি জায়গায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্র করা যাবে না। রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের তরফে চিঠি দিয়ে সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও)-কে এই নির্দেশ জানানো হয়েছে। তাদের বক্তব্য, দেশে এক লক্ষের বেশি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে ব্যক্তিগত বা বেসরকারি জায়গায়। স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ ভোট করানোর জন্য সেই কেন্দ্রগুলিকে সরকারি জায়গায় নিয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে। এখন থেকেই ওই মর্মে কাজ শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

কমিশন জানিয়েছে, সারা দেশে প্রায় ১০ লক্ষ ৪৪ হাজার ৯১৯ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে। তারই মধ্যে বেশির ভাগ কেন্দ্র রয়েছে গ্রামীণ এলাকায়। দেশে গ্রামীণ এলাকায় মোট ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা সাত লক্ষ ৭১ হাজার ৪১১। তার মধ্যে ৯২ হাজার ৭৭৯টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র বেসরকারি জায়গায় রয়েছে। আর শহরের ৮৬ হাজার ৭০৫টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র বেসরকারি জায়গায় রয়েছে। কমিশনের বক্তব্য, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোটের জন্য সরকারি জায়গাতেই ভোট নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সিইও অফিসগুলিকে কমিশনের নির্দেশ, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের জায়গা বাছাই করতে জেলাশাসকদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। প্রয়োজনে রাজনৈতিক দলের পরামর্শও নেওয়া যাবে।

ভোটগ্রহণ কেন্দ্র কোথায়, কেমন হওয়া উচিত তা নিয়েও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। তারা জানিয়েছে, এক, কোনও ভোটারকে যাতে ২ কিলোমিটারের বেশি রাস্তা পেরিয়ে ভোট দিতে যেতে না হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ, ২ কিলোমিটার অন্তর ভোটগ্রহণ কেন্দ্র করতে হবে। দুই, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে কোনও রাজনৈতিক দলের দফতর থাকা চলবে না। তিন, এমন জায়গায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্র তৈরি করতে হবে, যেখানে সহজে যাতায়াত করা যায়। দেখতে হবে, সেই জায়গাটির সঙ্গে এলাকার মানুষ যাতে ভাল ভাবে পরিচিত হন। তবে আপাতত পাঁচটি রাজ্যকে এই সব নির্দেশ থেকে ছাড় দিয়েছে কমিশন। মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়, রাজস্থান, তেলঙ্গানা এবং মিজোরামকে ওই নির্দেশের বাইরে রাখা হয়েছে।

দিন কয়েক পরেই পশ্চিমবঙ্গের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন রয়েছে। সেখানেও এই নিয়ম বলবৎ হবে কি না, স্পষ্ট করে তা জানায়নি কমিশন। ভোটকেন্দ্র নিয়ে অন্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গের সিইও অফিসেও চিঠি এসেছে। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কেন্দ্র সরকারি জায়গায় করতে হবে।

Election Commission vote booth Chief Election Officer

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

ক্যানসেল করতে পারবেন আপনার সুবিধামতো

Best Value
প্রতি বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
প্রতি মাসে

৪২৯

১৬৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।