ছবি: সংগৃহীত।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বার্তার জবাবে রাজ্যের মুখ্যসচিব দিল্লিকে জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে কিন্তু পুলিশ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। সন্দেশখালির বিডিও নিগ্রহ এবং মথুরাপুরে দলীয় কর্মী খুনের ঘটনার উল্লেখ করে সিপিএম এ বার মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে প্রশ্ন তুলল, দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে কোথায়? আরও অনেক ঘটনাতেই পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নেয়নি বলে সিপিএমের অভিযোগ।
দুর্নীতি ধরে ফেলায় সন্দেশখালি-২ ব্লকের বিডিও কৌশিক ভট্টাচার্যকে তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের নেতৃত্বে মারধর করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। আর মথুরাপুরে খুন হন সিপিএম কর্মী রাজু হালদার। অভিযোগ তৃণমূলের দিকেই। এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিডিও-কে সোমবার দেখতে গিয়েছিলেন বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী, বিধায়ক মানস মুখোপাধ্যায়, তন্ময় ভট্টাচার্যেরা। তার পরে মুখ্যসচিবকে চিঠি দেন সুজনবাবু। পরে তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যসচিবের কাছে জানতে চাই, পুলিশ সব ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে, এটা কোন তথ্যের ভিত্তিতে তিনি কেন্দ্রকে জানালেন? এক জন এগ্জিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও তাঁর সহকারীরা শাসক দলের হাতে আক্রান্ত হলেন। অপরাধীরা ৬ দিন পরেও গ্রেফতার হল না! মথুরাপুরে আমাদের কর্মী খুনে দুষ্কৃতীরা ধরা পড়ল না।’’ অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে রবিবারই মথুরাপুর থানা ঘেরাও হয়েছিল শমীক লাহিড়ী, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়দের নেতৃত্বে। ছিলেন বিকাশ ভট্টাচার্য, অরুণাভ ঘোষ, ফুয়াদ হালিমও। চিঠিতে সুজনবাবু লিখেছেন, ‘মাত্র দু’টি ঘটনা উল্লেখ করলাম। এ রকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়’। যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘিরে এখন কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সংঘাত চলছে, তা সন্দেশখালি-১ ব্লকের। উপদ্রুত এলাকায় প্রতিনিধিদল নিয়ে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন বাম নেতৃত্ব।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy