বিধানসভা ভোটের পরে এই প্রথম কংগ্রেসের নাম করে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির ঐক্যের কথা বলেছে সিপিএম। তার ২৪ঘণ্টার মধ্যে একই সুর কংগ্রেসেরও। বিরোধী পরিসর দখলের লক্ষ্যে বিজেপি দ্রুত এগোচ্ছে দেখে কংগ্রেস এবং বামেরা জমি হারানোর আশঙ্কায় রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য কমিটিতে আলোচনার পরে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র বলেছেন, সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলায় কংগ্রেস-সহ সব গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ দল, মঞ্চ বা সংগঠনকে এক জায়গায় এনে রুখে দাঁড়াতে হবে। প্রয়োজনে সিপিএম সেখানে নেতৃত্বের জায়গায় না-ও থাকতে পারে। উত্তরবঙ্গের নেতা মানবেশ চৌধুরী ও সলিল আচার্য ছাড়া রাজ্য কমিটিতে কেউই সে ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ জোটের বিরোধিতা করেননি।
এ রাজ্যে অমিত শাহের তৎপরতাকে আক্রমণ করে শুক্রবার বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান প্রয়োজনে ঝান্ডা ছেড়ে ধর্মনিরপেক্ষ মঞ্চের কথাই বলেছেন। তবে সেখানে তৃণমূলের স্থান নেই বলেও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘কেউটে সাপ পকেটে নিয়ে কেউ ঘুরে বেড়ায় না! তৃণমূল মুখে যা-ই বলুক না কেন, ওরা আর বিজেপি তলে তলে সমঝোতা করেই চলছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy