ফাইল চিত্র।
একজনের প্রাপ্য টাকা চলে গিয়েছে অন্য জনের কাছে। আর তাই নিয়ে চরম বিভ্রান্তি!
এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় যে সব শিক্ষক-শিক্ষিকা খাতা দেখেছেন,তাঁদের অনেকেই দেখেন পারিশ্রমিক হিসেবে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ যে টাকা তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে, তা ঠিক নয়। কোনও শিক্ষক হয়তো ৫০০ টাকা পেতেন, পেয়েছেন ২০০ টাকা। কেউ পেতেন ৩০০ টাকা, পেয়েছেন ৫০০। প্রধান পরীক্ষক পেয়ে থাকেন সর্বোচ্চ চার হাজার টাকা। অনেক প্রধান পরীক্ষক পেয়েছেন তিন বা দু’হাজার টাকা।
রাজ্যে প্রায় ৩০০০ প্রধান পরীক্ষক ও ৬০,০০০ পরীক্ষক। পরীক্ষকেরা খাতা পিছু পান পাঁচ টাকা। যদি খাতা স্ক্রুটিনি করেন তা হলে পান অতিরিক্ত এক টাকা। বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক স্বপন মণ্ডলের দাবি, সংসদের কলকাতা এবং বর্ধমান অঞ্চলে বহু পরীক্ষকের অ্যাকাউন্টেই ভুল অঙ্কের টাকা জমা পড়েছে। বিষয়টি তাঁরা ইতিমধ্যেই উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। এমন আগে হয়নি বলেই তাঁর দাবি।
সংসদ সভানেত্রী মহুয়া দাস অবশ্য জানান, শুধু কলকাতা অঞ্চলেই
এই ঘটনা ঘটেছে। প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষকের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটেছে। ব্যাঙ্কের উপরে দায় চাপিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ব্যাঙ্কের সর্বোচ্চ স্তরে বিষয়টি জানিয়েছি। সাত দিনের মধ্যে তাঁরা ঠিক টাকা অ্যাকাউন্টে পাঠানোর ব্যবস্থা করছেন বলে জানিয়েছেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy