ফাইল চিত্র।
সাম্প্রতিক কালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় নাম জড়িয়েছে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (এবিভিপি)। যাদবপুরকে ‘মার্ক্সবাদী ও মাওবাদী’দের গড় বলেই আক্রমণ করে থাকেন আরএসএস এবং বিজেপি নেতারা। সাংগঠনিক রদবদল করতে গিয়ে সেই যাদবপুরের এক পড়ুয়াকেই দক্ষিণবঙ্গের দায়িত্ব দিল এবিভিপি। যাঁর বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিয়ন রুম ভাঙচুরের অভিযোগ রয়েছে।
সংগঠন বিস্তারের কাজ সহজ করতে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গ— এই দু’ভাগে সংগঠনকে ভাগ করেছে এবিভিপি। জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ির রথীন্দ্র মঞ্চে রবিবার এবিভিপি-র ৩৭তম রাজ্য সম্মেলন থেকে দক্ষিণবঙ্গের সম্পাদক হয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সুরঞ্জন সরকার। তাঁর বিরুদ্ধে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে বামপন্থী পড়ুয়াদের গোলমালের দিন ইউনিয়ন রুমে ভাঙচুর এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, লালন ফকির, কার্ল মার্ক্স, চে গেভারার ছবি নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছিল। এবিভিপি-র দক্ষিণবঙ্গের সভাপতি হয়েছেন সুদীপ্ত মুখোপাধ্যায়। আরএসএসের এই ছাত্র সংগঠনের সভাপতি পদে বরাবরই শিক্ষক মুখ রাখা হয়। এ বারও তার বদল হয়নি। উত্তরবঙ্গের সম্পাদক এবং সভাপতি হয়েছেন যথাক্রমে বিরাজ বিশ্বাস এবং আশিস মণ্ডল। সম্মেলনের মঞ্চে এ দিন সংগঠনের সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক (পূর্ব) সুনীল অম্বেকর বলেন, ‘‘বামপন্থীরা সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। কিন্তু ওদের অপপ্রচার শহরে সীমিত। এবিভিপি গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রকৃত সত্য মানুষকে বোঝাচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy