করোনা-কাঁটায় জর্জরিত রাজনীতি থেকে বিনোদন।
সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের বড় ধাক্কা খ্যাতনামীদের দুনিয়ায়। রাজনীতি থেকে বিনোদন, এমনকি, খেলার জগৎও করোনা-কাঁটায় জর্জরিত। রোজ নতুন করে কারা করোনা আক্রান্ত হলেন? সংক্রমণের পর এই খ্যাতনামীরা কী করছেন? কী ভাবে চলছে তাঁদের চিকিৎসা? হাসপাতালে থাকছেন, নাকি নিভৃতবাসে? কোথায় নিজেদের বন্দি করছেন তাঁরা? কবে আক্রান্ত, কবে ফিরছেন বাড়ি? সেই দৈনিক হাল হকিকতে নজর রাখছে আনন্দবাজার ডিজিটাল। খ্যাতনামীদের করোনানামা জানতে রোজ নজর রাখুন।
করোনা আক্রান্ত বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। গত কয়েকদিন ধরেই হালকা জ্বরে ভুগছিলেন অভিনেত্রী। দুর্বলতাও ছিল। হিমাচলে বাড়ি যাবেন বলে করোনা পরীক্ষা করিয়েছিলেন। শনিবার তার রিপোর্ট আসে। কঙ্গনা জানিয়েছেন তিনি করোনা পজিটিভ।
দু’দিন আগেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বলিউডের আর এক অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন। বাবা ব্যাডমিন্টন তারকা প্রকাশ পাড়ুকোন আগেই করোনা পজিটিভ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মা এবং বোনও আক্রান্ত হয়েছিলেন একই সঙ্গে। তাঁরা অবশ্য নিভৃতবাসে আছেন। দীপিকা নিজেও পরিবারের সঙ্গে রয়েছেন বেঙ্গালুরুর বাড়িতেই।
মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাত্য বসু। রাজ্যের শাসক দলের জয়ী বিধায়ক ব্রাত্য। দমদম থেকে তৃতীয়বার বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। গত কয়েক মাস ভোট নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। গত সোমবার থেকে অসুস্থ বোধ করায় করোনা পরীক্ষা করিয়েছিলেন। মঙ্গলবার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। ফলে বৃহস্পতিবার বিধায়ক হিসেবে শপথ নিতে পারেননি। জানিয়েছেন, সুস্থ হয়ে শপথ নেবেন।
রাজ্যে করোনা আক্রান্ত নেতা নেত্রী এবং অভিনেতা অভিনেত্রীদের অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। শুভশ্রী, জিৎ, দিতিপ্রিয়া, চৈতী, ইন্দ্রাণী, উজান, ঋতব্রতরা করোনামুক্ত। সস্ত্রীক বাবুল সুপ্রিয়ও করোনা মুক্ত হয়েছেন দিন কয়েক আগে। সংক্রমণ থেকে মুক্ত হয়েছেন শশী পাঁজা, মৌসম বেনজির নূর, মমতা বলা ঠাকুর, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। তবে এখনও কৌশিক সেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, ঋত্বিক চক্রবর্তী, পার্নো মিত্র, অনসূয়া মজুমদার নিভৃতবাসে রয়েছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহ।
দিল্লির করোনা পরিস্থিতি এখনও বেশ সঙ্কটময়। তার মধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বৈজল। কংগ্রেসের সংসদ শশী তারুর টিকা নিয়েও করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি এখনও নিভৃতবাসে।
প্রসঙ্গত, বেশ কিছু ক্ষেত্রে খ্যাতনামীরা সংক্রমিত হওয়ার খবর দিলেও তাঁদের সংক্রমণ মুক্ত হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে না। সে সব ক্ষেত্রে ১৪ দিন পর তাঁরা সুস্থ হয়েছেন ধরে নিয়ে তাঁদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy