Advertisement
E-Paper

গোসাবার পাখিরালয়ে নদীবাঁধে ধস, রাতভর মেরামতির পর নিয়ন্ত্রণে পরিস্থিতি, তবে আতঙ্ক কাটছে না

শুক্রবার রাতে গোসাবার পাখিরালয় এলাকায় নদীবাঁধে ধস নামায় আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন স্থানীয়েরা। গ্রামের মানুষজনের আশঙ্কা ছিল, নদীর জল লোকালয়ে, চাষের জমিতে ঢুকে পড়বে।

গোসাবায় চলছে বাঁধ মেরামতির কাজ।

গোসাবায় চলছে বাঁধ মেরামতির কাজ। ছবি: ভিডিয়ো থেকে।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১২:৫৪
Share
Save

আচমকাই নদীবাঁধে ধস নামে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার পাখিরালয় এলাকায়। শুক্রবার রাতে সেখানে প্রায় ১০০ ফুট এলাকা জুড়ে গোমর নদীর বাঁধ ধসে যায়। খবর পেয়ে ছুটে আসেন সেচ দফতরের কর্মীরা। রাতভর চলে মেরামতি।

শুক্রবার রাতে গোসাবার পাখিরালয় এলাকায় নদীবাঁধে ধস নামায় আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন স্থানীয়েরা। গ্রামের মানুষজনের আশঙ্কা ছিল, নদীর জল লোকালয়ে, চাষের জমিতে ঢুকে পড়বে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ব্লক প্রশাসনকে। সেচ দফতরের কর্মীরা রাতেই ঘটনাস্থলে এসে বাঁধ মেরামতির কাজ শুরু করেন। শনিবার সকালেও চলেছে বাঁধ মেরামতির কাজ। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। তবে স্থানীয়দের দাবি, শক্তপোক্ত বাঁধ গড়ে তোলা হোক। নয়তো আবার বিপত্তি হতে পারে। তাঁদের আরও অভিযোগ, বার বারই এই বাঁধ ভেঙে সমস্যায় পড়তে হয় স্থানীয়দের।

গত মাসের শেষে কাকদ্বীপ মহকুমার একাধিক বাঁধে ধস নামে। পূর্ণিমার কটালে নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় হয় বিপত্তি। কাকদ্বীপ মহকুমার নামখানা, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপ এবং সাগর ব্লকের গঙ্গাসাগর সমুদ্রতট, মৌসুনি দ্বীপ, নারায়ণগঞ্জ এবং গোবর্ধনপুর এলাকায় নদী বাঁধে ধস নামে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে প্রশাসন এবং স্থানীয়েরা। নামখানা ব্লকের নারায়ণগঞ্জে প্রায় ১২০০ মিটার মাটির বাঁধ ধস নেমে মুড়িগঙ্গা নদীতে তলিয়ে যায়। প্রশাসন সূত্রে খবর, গত বছর এই বাঁধটি প্রায় ছয় কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হয়েছিল। অল্প কয়েক মাসেই বাঁধের এই অবস্থা কী করে হল, সেই প্রশ্ন ওঠে। এ বার ফের বিপত্তি গোসাবায়।

gosaba dam

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}