তৃণমূলে গেলে ডাকত ইডি, জয়
নিজস্ব সংবাদদাতা • গোসাবা
‘‘আমার সহকর্মীরা তৃণমূল করে ফেঁসেছেন। তৃণমূল করলে গোসাবায় মিটিং করতে পারতাম না। আমার ঠিকানা হত সিবিআই অফিস বা ইডি।’’—রবিবার তৃণমূলকে কটাক্ষ করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার তারানগরে জনসভায় এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি-র রাজ্য নেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায়। সভায় ছিলেন জেলার সহ-সভাপতি সুকুমার মণ্ডল, বিজেপি ব্লক সভাপতি সুদীপ দেবনাথ, জেলার সাধারণ সম্পাদক অমর রায়, দলের সাধারণ সম্পাদক কপিল দেও পণ্ডিত।
হাবরায় শৈশবের গ্রামে এসে আবেগাপ্লুত বায়ুসেনা প্রধান
ছেলেবেলার গ্রামে ঘুরে গেলেন ভারতীয় বায়ুসেনা প্রধান অরূপ রাহা। রবিবার ঘড়িতে সকাল সাড়ে ৯টা। হাবরা থানার মহিষা-মছলন্দপুর গ্রামের মানুষের ঘণ্টা তিনেকের অপেক্ষায় দাঁড়ি পড়ল। এসে থামল গাড়ির কনভয়। লাল বাতি লাগানো গাড়ি থেকে নামলেন ‘ঘরের ছেলে’। রাস্তার দুধারে মহিলারা ফুলের বৃষ্টিতে অরূপবাবুকে বরণ করার পর পরিবারের লোকেদের সঙ্গে সময় কাটান তিনি। বাড়ির পাশেই সম্বর্ধনা মঞ্চে ফুলের তোড়া দিয়ে তাঁকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন হাবরা পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান নীলিমেশ দাস। বিশিষ্টদের অনুরোধে তিনি এলাকার বেহাল রাস্তার বিষয়ে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরকে সুপারিশ করবেন বলে জানান। অরূপবাবুদের আদি বাড়ি ছিল বাংলাদেশের যশোহর জেলায়। দাদা পেশায় চিকিত্সক অলোক রাহা জানান, বিনিময় প্রথায় এই বাড়িটি তাঁরা পেয়েছিলেন। গ্রামবাসীর আন্তরিকতা ও ভালোবাসায় মুগ্ধ অরূপবাবু ঘণ্টাদুয়েক সময় কাটিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় বলে যান, “অবসর গ্রহণের পরে আগের মতো ফের মাঝেমধ্যে এখানে আসব।” সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পর ভারতীয় বায়ুসেনার সর্বেসর্বা হিসাবে আর এক বাঙালিকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত রাজ্যবাসী। এ দিন যেন সেই উচ্ছ্বাসেরই আঁচ পাওয়া গেল।
ফুলবনে। বসিরহাটে।
কুয়াশার চাদরে মোড়া বসিরহাট। রবিবার নির্মল বসুর তোলা ছবি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy