Advertisement
১০ জানুয়ারি ২০২৫

টুকরো খবর

কংগ্রেসে ভাঙন অব্যাহত। লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেসের অনেক নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এখন ভোটের পরে সেই ধারা ঘুরছে বিজেপির দিকে। শুক্রবারই বড়বাজার এলাকার কংগ্রেস নেতা মনোজ পোদ্দার বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক দেওকীনন্দন পোদ্দাদের পুত্র। এ বার মধ্য কলকাতার জেলা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি প্রদীপ ঘোষও দু’এক দিনের মধ্যে তাঁদের দলে যোগ দেবেন বলে এ দিন জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ। বিজেপিতে যোগ দেবেন বলে তিনি মনস্থির করে ফেলেছেন বলে এ দিন জানান প্রদীপবাবুও।

শেষ আপডেট: ০৭ জুন ২০১৪ ০৩:৩৮
Share: Save:

বিজেপির পথে এ বার প্রদীপ ঘোষ

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

কংগ্রেসে ভাঙন অব্যাহত। লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেসের অনেক নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এখন ভোটের পরে সেই ধারা ঘুরছে বিজেপির দিকে। শুক্রবারই বড়বাজার এলাকার কংগ্রেস নেতা মনোজ পোদ্দার বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক দেওকীনন্দন পোদ্দাদের পুত্র। এ বার মধ্য কলকাতার জেলা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি প্রদীপ ঘোষও দু’এক দিনের মধ্যে তাঁদের দলে যোগ দেবেন বলে এ দিন জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ। বিজেপিতে যোগ দেবেন বলে তিনি মনস্থির করে ফেলেছেন বলে এ দিন জানান প্রদীপবাবুও। তাঁর কথায়, “আমার সঙ্গে বিজেপি নেতৃত্বের কথাবার্তা হয়েছে। খুব শীঘ্রই যোগ দেব।” এ দিন প্রদীপবাবু বিজেপির রাজ্য দফতরে গিয়ে রাহুলবাবুর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন। পরে রাহুলবাবু বলেন, ‘‘শুধু প্রদীপবাবু নন, আরও অনেক কংগ্রেস, তৃণমূল এবং বাম নেতা-কর্মীরা বিজেপি-তে যোগ দেবেন। আমরা সবাইকেই স্বাগত জানাচ্ছি।” বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কারণ এ দিন স্পষ্ট করেননি প্রদীপবাবু। তবে এর আগেও তিনি কংগ্রেস ছেড়েছেন। তৃণমূলে যোগ দিয়ে পুরসভায় মেয়র পারিষদ হয়েছিলেন। পরে ফের কংগ্রেসে ফেরেন। গত বার পুরভোটে তিনি জিততে পারেননি। আগামী বছর পুরভোটের কথা মাথায় রেখেই তিনি বিজেপিতে যাচ্ছেন বলে কংগ্রেসের একাংশের অভিমত। দল ছেড়ে একের পর এক বিধায়কও যে ভাবে তৃণমূলে চলে যাচ্ছেন, তাতে উদ্বিগ্ন কংগ্রেস পরিষদীয় দল। কোনওরকম ক্ষোভ-বিক্ষোভ থাকলে বিধায়করা যাতে দল ছাড়ার সিদ্ধান্ত না নিয়ে আগে দলেই আলোচনা করেন, এ দিন বিধানসভায় পরিষদীয় দলের বৈঠকে সেই প্রস্তাবই দেন ফরাক্কার বিধায়ক মইনুল হক। বৈঠকে তাঁর অনুরোধ, প্রদেশ সভাপতি বা পরিষদীয় দলনেতা যে কোনও একজনের কাছে নিজেদের ক্ষোভ-অভিমানের কথা জানাক বিধায়করা। দলীয় নেতৃত্ব আলোচনা করে তার সুরাহা করার চেষ্টা করা হবে বলে মইনুলের বক্তব্য। লোকসভা ভোটে প্রভূত সাফল্য পেয়ে শাসক দল চলতি বিধানসভায় প্রত্যাশিতভাবেই অনেক বেশি আক্রমণাত্মক হবে। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস পরিষদীয় দলকে তথ্যনির্ভর সমালোচনায় জোর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন পরিষদীয় দলনেতা মহম্মদ সোহরাব।

বাড়ছে তৃণমূল, বিজেপির সংঘর্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদন

রাজ্যে বিজেপি যতই আড়ে-বহরে বাড়ছে, শাসক দল তৃণমূলের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। শুক্রবার নদিয়ার দত্তফুলিয়ায় দু’দলের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঢোলাহাটে বিজেপির ৩ সমর্থকের বাড়িতে আগুন লাগানো ও ৪ মহিলাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সিপিএম, বিজেপির দু’টি প্রতিনিধি দল এলাকায় ঘুরে গিয়েছে। হাওড়ায় উলুবেড়িয়ায় জগরামপুর-বাঁশবেড়িয়া গ্রামে আবার ১০০ দিনের কাজ নিয়ে সিপিএম-তৃণমূল সংঘর্ষে জখম ৪। দত্তফুলিয়া পঞ্চায়েতের কালুপুর গ্রামে তৃণমূলের ব্যানার ছেঁড়া পাওয়া যায় বৃহস্পতিবার। তা নিয়েই সংঘর্ষ। দুই মহিলা-সহ জখম ১০। ৬ জন রানাঘাট হাসপাতালে, ১ জন কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে ভর্তি। রানাঘাট ২ ব্লক বিজেপির সাধারণ সম্পাদক অশোক বিশ্বাসের দাবি, “মিথ্যে অপবাদ দিয়ে ওরা আমাদের কর্মীদের বাড়িতে চড়াও হয়ে মারধর করেছে।” তৃণমূল বিধায়ক সমীর পোদ্দারের দাবি, “বিজেপি কর্মীরাই ব্যানার ছিঁড়েছে। জিজ্ঞাসা করতে গেলে ওরা কর্মী-সমর্থকদের উপর চড়াও হয়।” কাকদ্বীপের কেঁদো রামচন্দ্রনগর গ্রামেও ঘটনার শুরু বৃহস্পতিবার। বিজেপির অভিযোগ, সভা সেরে ফিরতেই তিন বিজেপি সমর্থকের বাড়িতে আগুন ধরায় তৃণমূলের লোক। চার মহিলাকে মারধর করা হয়। তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি। তৃণমূল নেতাদের দাবি, জমি নিয়ে ঝামেলায় এই কাণ্ড। বৃহস্পতিবারই আক্রান্ত পরিবারগুলির বিরুদ্ধে পুলিশে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ করেন কিছু গ্রামবাসী।

বিড়ম্বনায় তৃণমূল

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

পুলিশের খাতায় ‘ফেরার’ দুই বিধায়ককে নিয়ে অস্বস্তিতেই তৃণমূল। বিধানসভার দফাওয়াড়ি বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিন শুক্রবার সোনামুখীর বিধায়ক দীপালি সাহা এবং মিনাখাঁর ঊষারানি মণ্ডল হাজির থাকেন কি না, তা নিয়ে কৌতূহল ছিলই। কিন্তু দীপালি এ দিন বিধানসভায় আসেননি। তবে ঊষারানির উপস্থিতি নিয়ে দলের মধ্যেই ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। দলের অধিকাংশ মন্ত্রী-বিধায়ক তাঁকে এ দিন দেখেননি বলে জানিয়েছেন। তবে সভায় বা তৃণমূলের পরিষদীয় দলের বৈঠকে উপস্থিত না থাকলেও বিধানসভা চত্বরে তাঁকে দেখা গিয়েছে বলে দলের একাংশ জানিয়েছে।

হয়রানির নালিশ

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সারদা-কাণ্ড নিয়ে সিবিআই তদন্ত শুরুর পরেও পুলিশ তাঁদের বিভিন্ন আদালতে নিয়ে গিয়ে হয়রান করছে বলে অভিযোগ করলেন অন্যতম অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়। শুক্রবার সংস্থার ভ্রমণ সংস্থার বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলায় সুদীপ্ত সেন এবং দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে বালুরঘাট আদালতে হাজির করানো হয়।

যাবেন উপাচার্য

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সুষ্ঠু ভাবে স্নাতক স্তরে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে আগামী ১৮ জুন রায়গঞ্জ ইউনিভার্সিটি কলেজ পরিদর্শনে যাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমনাথ ঘোষ। ওই দিন কলেজে বৈঠকও হবে। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উত্তম রায় জানান, সুষ্ঠু পঠনপাঠনের স্বার্থে কলেজের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন-সহ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের স্বার্থে বিভিন্ন প্রস্তাব উপাচার্যের কাছে পেশ করা হবে। উপাচার্য সোমনাথবাবু জানান, ওই কলেজে অনলাইনে স্নাতক স্তরে ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত কাজকর্ম দেখার পরে উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হবে।

অস্বাভাবিক মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

সারদায় চার লক্ষ টাকা জমিয়েছিলেন তিনি। সারদা কাণ্ডের পরে জমি বিক্রি করে জীবনের শেষ সম্বল সঞ্চয়ের ওই টাকা ফেরতের আশায় বিভিন্ন জায়গায় দরবার করলেও সুরাহা হয়নি। অবসাদগ্রস্ত হয়ে শুক্রবার দুপুরে টালির ছাউনি আর বেড়ার ঘর থেকে শ্রীমন্ত প্রামাণিক (৭০) নামে ওই বৃদ্ধের দেহ উদ্ধার হল। দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ থানার বেলতারার ঘটনা।

ছন্দা মৃত বা নিখোঁজ, দাদাকে বলল নেপাল

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

পর্বতারোহী ছন্দা গায়েন নিখোঁজ অথবা মৃত। তাঁর দাদার হাতে এমনই সার্টিফিকেট তুলে দিল নেপাল সরকার। রাজ্যের যুব কল্যাণ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সামনে শুক্রবার নবান্নে এ কথা জানান ছন্দার দাদা জ্যোতির্ময় গায়েন। মন্ত্রী জানান, খারাপ আবহাওয়ার জন্য ছন্দার খোঁজে অভিযান বন্ধ রাখছে রাজ্য। ২০ মে বিকেলে নিখোঁজ হন ছন্দা। রাজ্য উদ্ধারকারী দল পাঠায়। কিছু খুঁজে পায়নি তারা। এ দিন দুপুরে অরূপবাবুর সঙ্গে নবান্নে পৌঁছন জ্যোতির্ময়। তিনি বলেন, “সরকারের সহযোগিতায় বোনের খোঁজে ৩ জুন নেপাল গিয়েছিলাম।” সেখানে নেপালের পর্যটন ও আসামরিক বিমান চলাচল দফতরের দেওয়া সার্টিফিকেট হাতে পান। তাতে বলা হয়েছে, ছন্দা ‘নিখোঁজ বা মৃত’।

প্রণবের কাছে মুকুল

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

বৃহস্পতিবার কলকাতার রাজভবনে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়। রাষ্ট্রপতি ভবন সূত্রে এ খবর জানিয়ে বলা হয়েছে, মুকুলবাবুর সঙ্গে ছিলেন তাঁর ছেলে শুভ্রাংশুও। তবে মুকুলবাবু কেন প্রণববাবুর কাছে গিয়েছিলেন, রাষ্ট্রপতি ভবনের সূত্র তা জানাতে পারেনি। মুকুলবাবু বলেন, “মমতা কলকাতার বাইরে থাকায় দলের তরফেই আমি প্রণববাবুর সঙ্গে দেখা করেছি। সম্পূর্ণ সৌজন্য সাক্ষাৎকার ছিল এটি।”

চার জেলায় দুর্ঘটনায় মৃত শিশু-সহ ৭

নিজস্ব প্রতিবেদন

পৃথক দুর্ঘটনায় দিক্ষণবঙ্গের চার জেলায় মৃত্যু হল ছ’জনের। শনিবার সকালে হুগলির পুড়শুড়ার পারুল মাঠে ট্রাক্টর চাপা পড়ে মারা যান সাহেব পাল (২২) নামে এক শ্রমিক। তিনি ওই ট্রাক্টরেই কাজ করছিলেন। তার বাড়ি পারুলেই। দুপুরে আবার ৬ নম্বর জাতীয় সড়কে পাঁচলা পানিয়াড়ায় ছোট ট্রাক ও লরির মাঝে পড়ে মৃত্যু হয় খালাসি লক্ষীকান্ত নেবুর (২৩)। তাঁর বাড়ি হাওড়ার শ্যামপুরের বাগান্ডায়। এ দিন সকালেই মুর্শিদাবাদের শক্তিপুর হাসপাতালের সামনে মোটরচালিত ভ্যানরিকশার ধাক্কায় মিনা খাতুন (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি ওই এলাকাতেই। এর জেরে উত্তেজিত জনতা আধ ঘণ্টা বহরমপুর-রামনগর রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। এ দিন বিকেলে তারকেশ্বরগামী একটি বালিবোঝাই লরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আরামবাগ হরিণখোলা বাজারের তিনটি ছোট দোকান পিষে দেয়। এতে শেখ জাকির নামে একজন দোকানদার আহত হয়েছেন। তাঁকে আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় হুগলির আরামবাগের গড়বাড়ি স্টপেজ সংলগ্ন রাস্তায় একটি লরি মোটরবাইকে ধাক্কা মারলে স্বপন কুণ্ডু (৩৮) নামে এক ব্যবসায়ী মারা যান। বাড়ি বালিবেলায়। তিনটি গাড়িই আটক করেছে পুলিশ। ওই রাতেই গাইঘাটার আঙরাইল এলাকার রামনগর রোডে চন্দন ঘোষ (২২), সায়ন দাস (১৮) নামে দুই মোটরবাইক আরোহী দুঘর্টনায় মারা যান। চন্দনের বাড়ি আঙরাইলে, সায়নের বাড়ি দমদমে। অন্য দিকে, লরির ধাক্কায় বসিরহাটের নেহালপুর বটতলার কাছে টাকি রাস্তায় লরির ধাক্কায় মারা যান আমিন সর্দার (৩৫) নামে এক যুবক। তিনি বেগমপুর মোল্লাপাড়ার বাসিন্দা।

চিন্তিত আরএসপি

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

উত্তরবঙ্গের আদিবাসী মানুষের প্রায় সমস্ত অংশ যে ভাবে বামেদের দিক থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন, তাতে চিন্তায় পড়েছে আরএসপি। দীর্ঘ দিন পরে এ বারই আলিপুরদুয়ার লোকসভা আসনটি হাতছাড়া হয়েছে তাদের। লোকসভা ভোটে বিপর্যয়ের পরে শুক্রবার দলের প্রথম রাজ্য কমিটির বৈঠকে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারের নেতারা এলাকাভিত্তিক পরিসংখ্যান দিয়ে দেখিয়েছেন, কী ভাবে আদিবাসী এলাকায় বাম ভোট গত বিধানসভা ভোটের চেয়েও কমেছে। উল্লেখযোগ্য ভাবে ভোট গিয়েছে বিজেপি-র দিকে। এর মধ্যে কিছু এলাকায় এখনও আরএসপি-র শ্রমিক সংগঠন ইউটিইউসি-র অস্তিত্ব আছে। তার পরেও এমন ধসের কারণ খুঁজতে স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আরএসপি-র জেলা ও প্রয়োজনে রাজ্য স্তরের নেতৃত্বও এলাকায় গিয়ে সরেজমিনে কথা বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy