Advertisement
E-Paper

থমকে আছে মালগাড়ি, ট্রেনের নীচ দিয়ে পার করানো হল মুমূর্ষু রোগীকে! রইল ভিডিয়ো

লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে মালগাড়ি। উপায়ন্তর না দেখে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের নীচ দিয়েই পার করানো হল রোগীসমেত স্ট্রেচারটি।

ছবি: এক্স থেকে নেওয়া।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ১৪:১১
Share
Save

মুমূর্ষু রোগীকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাওয়া যায়নি অ্যাম্বুলেন্স। তাই স্ট্রেচারে করে বয়ে নিয়ে যাওয়া হল তাঁকে। এই অবধি ঠিক ছিল, রাস্তায় রেললাইন পড়ায় বিপত্তি বাধল আবার। কারণ লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে মালগাড়ি। উপায়ন্তর না দেখে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের নীচ দিয়েই পার করানো হল রোগীসমেত স্ট্রেচারটি। আর সেই ঘটনারই একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। এক্স হ্যান্ডলে ‘রজক সাহিল১’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সেই ভাইরাল ভিডিয়োটি পোস্ট করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডে। যদিও এই ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।

ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে একজন রোগীকে স্ট্রেচারে নিয়ে ট্রেনের নীচ দিয়ে বার করে আনছেন জনা তিনেক লোক। পিছন পিছন ট্রেনের নীচে দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসছেন আরও কয়েক জন। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম সিংভূম জেলার জৈন্তগড়ের মুন্ডাসাহি গ্রামে । সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, পণ্যবাহী ট্রেনটি একই জায়গায় দীর্ঘ সময়ের জন্য দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। যার ফলে লাইন পারাপার করার জন্য এই ধরনের ঝুঁকির পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছিলেন স্থানীয়েরা। রোগীকে স্ট্রেচারে করে এক কিলোমিটার পর্যন্ত নিয়ে যান বলে জানা গিয়েছে। রোগীর স্বাস্থ্যের অবনতি হলে, পরিবারের সদস্যেরা একটি অ্যাম্বুল্যান্স ডেকেছিলেন। গ্রামের সঙ্গে প্রধান সড়কের কোনও পাকা রাস্তা না থাকায় গাড়িটি গ্রামে পৌঁছতে পারেনি। গ্রাম থেকে এক কিলোমিটার দূরে অ্যাম্বুল্যান্সটি থামে, রোগীকে স্ট্রেচারে নিয়ে যাওয়া ছাড়া পরিবারের কাছে কোনও উপায় ছিল না।

ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীদের হতবাক করেছে। রাজ্যের মৌলিক পরিকাঠামোর অভাব নিয়ে সরকারের উদ্দেশে অনেকেই সমাজমাধ্যমে প্রশ্ন তুলেছেন।

train Stretcher Goods Jharkhand .patient

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}