প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা এবং চিত্রগ্রহণ: সুব্রত
নাম অন্নপূর্ণা দাস। আদিবাড়ি বাংলাদেশের ফরিদপুরে। দেশান্তরী হয়ে প্রথমে দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর এবং পরে হাওড়ার বেলুড়ের বাসিন্দা। কাঁচাপাকা চুলের কারণে পাড়ার লোকে ডাকত ‘বুড়ীমা’ নামে। তারপর থেকেই লোকমুখে অন্নপূর্ণা দাস হয়ে উঠলেন ‘বুড়ীমা’। একমাত্র ছেলেকে নিয়ে প্রথমে শুরু করেছিলেন বিড়ি বাঁধার কাজ। তারপর আলতা তৈরি থেকে মুদিখানার দোকান। কালীপুজোর আগে একবার দোকানে বাজি তুলেছিলেন। পুলিশ এসে সবটা পণ্ড করে দেওয়ায় দুঃখ পেয়েছিলেন ‘বুড়ীমা’। ছোট পুঁজির ব্যবসায় পুলিশের এমন বাধায় তৈরি হয়েছিল জেদ। বাহাত্তর সালে বাজি তৈরির লাইসেন্স আদায় করে শুরু করলেন ব্যবসা। ৫০ বছর পর যা এখন এক কথায় ‘শিল্প’। বাঙালির পুজো পার্বণ থেকে অনুষ্ঠান বাড়ি, বাংলায় হোক কিংবা ভিন রাজ্যেই হোক— ‘বুড়ীমা’র আতসবাজির কোনও বিকল্প নেই। আরও সহজে বললে ব্যবসা এখন চলছে কর্পোরেট ধাঁচে। বিড়ি বাঁধাই থেকে কী ভাবে পৌঁছনো সম্ভব হল এই ‘বাজির সাম্রাজ্যে’— অনুসন্ধানে আনন্দবাজার অনলাইন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy