প্রতিবেদন: রিঙ্কি, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
চোখে স্বপ্ন ছিল অনেক। পড়াশোনা করে চাকরি করতে চেয়েছিলেন। মাধ্যমিকের পরে নার্সিং ট্রেনিং নিয়ে কাজও শুরু করেছিলেন বারুইপুরের টুম্পা। বাবা কাজ করতেন কল্যাণপুর শ্মশানে। হঠাৎ ছন্দপতন। ভাই তখন সবে সপ্তম শ্রেণি, বাবার মৃত্যুর পর সংসারের জোয়াল চাপল টুম্পার কাঁধে। ২১ বছরের মেয়ে নাম লেখালেন ডোমের চাকরিতে। আনন্দবাজার অনলাইনে টুম্পা দাসের গল্প।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy