World Cup 2018: unique incidents occur first time in this grand football event dgtl
Football
প্রথম বার যা যা ঘটল এ বারের বিশ্বকাপে
কী কারণে এ বারের বিশ্বকাপ এক্কেবারে আলাদা।জেনে নিন।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৬ জুলাই ২০১৮ ১৪:২৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৯
২০১৮ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ সত্যি অনন্য। ফাইনাল ম্যাচের আত্মঘাতী গোল থেকে প্রথম বার সর্বোচ্চ প্রযুক্তি হিসাবে ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি বা ভারের ব্যবহার, ফাইনালে ৬২ বছর পর ছ’ছটি গোল, অন্য মাত্রা দিল এ বছরের বিশ্বকাপকে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বকাপের এমনই কিছু মনে রাখার মতো ঘটনা।
০২০৯
রাশিয়া বিশ্বকাপের ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া ও ফ্রান্সের খেলার মাঝে অন্য রকম এক রেকর্ড গড়লেন মারিও মান্দজুকিচ। বিশ্বকাপ ফাইনালের ইতিহাসে প্রথম আত্মঘাতী গোলদাতা হিসাবে নজির গড়লেন তিনি।
০৩০৯
বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথম বার ব্যবহার করা হল ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভার)। রেফারি নেস্তর পিতানা ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের মাঝে সর্বোচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহার করেন। হ্যান্ডবল এবং পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিতেই ভারের ব্যবহার করেন পিতানা।
০৪০৯
নয়া ইতিহাসের সাক্ষী রইল লুঝনিকি স্টেডিয়াম। ৬২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে হাফ ডজন গোল। ১৯৬৬ সালে ৪-২ গোলে পশ্চিম জার্মানিকে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। এ বার ক্রোয়েশিয়াকে ৪-২ গোলে হারাল ফ্রান্স।
০৫০৯
এ বছর প্রথম বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিল আইসল্যান্ড। পেশায় দন্ত চিকিৎসক হলেও আইসল্যান্ডের কোচ হেইমির হ্যালগ্রিমসনের হাত ধরেই ফুটবলে নতুন বিপ্লবের সূচনা করে মাত্র তিন লক্ষ কুড়ি হাজার জনবসতির দেশটি।
০৬০৯
এমবাপের উত্থান এ বছরের বিশ্বকাপের অন্যতম ঘটনা। ফুটবলপ্রেমীরা ইতিমধ্যেই পেলের সঙ্গে এমবাপের তুলনা শুরু করে দিয়েছেন। মাত্র উনিশ বছর বয়সে বিপক্ষ দলের ফুটবলারদের যে ভাবে ঘোল খাইয়েছেন, তাতে পরবর্তীতেও ফুটবলপ্রেমীদের নজর থাকবে ফ্রান্সের এই তারকার দিকে।
০৭০৯
সার্বিয়ার বিপক্ষে গোলের পর সুইৎজারল্যান্ডের গ্রানিৎ শাকা ও জার্দান শাকিরি ‘ডাবল ঈগল’ প্রতীক দেখানোয় সাসপেন্ড করে ফিফা। পিতৃভূমি আলবেনিয়া-কসভোকে মনে রেখে মাঠেই দুই অভিবাসী ফুটবলারের এই কাণ্ডের জন্য এবং ফুটবলে রাজনীতি আনার জন্য এই শাস্তি বলে জানিয়েছে ফিফা।
০৮০৯
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফরম্যান্সের সময় রোবি উইলিয়ামস ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করেন। বিশ্বকাপের মঞ্চে পারফরম্যান্সের সময় এ ধরনের ঘটনা আগে ঘটেনি।
০৯০৯
সেমিফাইনালে জয়ের পর ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারদের সেলিব্রেশনের মাঝে পা ফসকে পড়ে যান চিত্রগ্রাহক ইউরি কর্তেজ। গোলস্কোরার মারিও মান্দজুকিচ হাত বাড়িয়ে উঠতে সাহায্য করেন, দোমাগেজ ভিদা ঘাড়ে একটা চুমু খান ইউরির। ভাইরাল হয় সেই ছবি।