নীরজ চোপড়া টুইটার
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে জ্যাভলিন থ্রোতে ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছেন ভারতের নীরজ চোপড়া। ফাইনালে উঠেছেন পাকিস্তানের আরশাদ নাদিমও। নীরজকে আদর্শ করেই নিজেকে তৈরি করেছেন আরশাদ।
বি গ্রুপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে ৮৫.১৬ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে প্রথম হয়েছিলেন তিনি। অন্যদিকে নীরজ যোগ্যতা অর্জন পর্বে ৮৬.৬৫ মিটার ছুড়েছিলেন। এর আগে এশিয়ান গেমসেও চির প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের প্রতিনিধি আরশাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন নীরজ। সেবার সোনা জিতেছিলেন নীরজ আর ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন আরশাদ। তবে অলিম্পক্সের মঞ্চে যে আরও কঠিন লড়াই হবে তা ভালো ভাবেই আঁচ করতে পারছেন নীরজ।
যোগ্যতা অর্জন পর্বে সবাইকে ছাপিয়ে গেলেও ফাইনালে আরও উন্নতি করতে চান প্রথমবার অলিম্পিক্সে খেলতে নামা নীরজ। তিনি বলেন, ‘‘আমার প্রথম বার অলিম্পিক্সে এসে দারুণ লাগছে। আর প্রথমেই ফাইনালে উঠতে পেরে আরও আনন্দ হচ্ছে। আমার প্রথম থ্রোটা একেবারে সঠিক ছিল।’’
তবে ফাইনালে লড়াই যে একেবারেই আলাদা তা মেনে নিচ্ছেন নীরজ। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আরও আরও বেশি পয়েন্ট পেতে চাইছেন তিনি। নীরজ বলেন, ‘‘শারীরিক ভাবে আমি তৈরি। তবে মানসিক ভাবেও তৈরি হতে হবে। ছোড়ার সময় মনোনিবেশ করতে হবে। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আরও বেশি পয়েন্ট পেতে হবে।’’
কোভিডের কারণে গত বছর সে ভাবে অনুশীলন করার সুযোগ পাননি নীরজ। তবে অলিম্পিক্স আয়োজনের ব্যাপারে জাপান সরকারের সবুজ সঙ্কেত পাওয়ার পরই অনুশীলনে কোনও খামতি রাখেননি নীরজ। তিনি বলেন, ‘‘কোভিডের কারণে গত বছর একেবারেই ভাল যায়নি। অলিম্পিক্সের জন্য প্রস্তুতির মাঝেই বাধা হয়ে দাঁড়ায় করোনা পরিস্থিতি। সব কিছুই বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়ে যাই। অনুশীলন শুরু করলে রোজদিনই অনুশীলন চালিয়ে যেতে হয়। মাঝখানে বন্ধ করা যায় না। তবে জাপান সরকার যখন ঘোষণা করে দেয় অলিম্পিক্স হচ্ছেই তখন থেকেই কঠোর অনুশীলন শুরু করে দিই।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy