ব্যর্থ প্রণতি। ফাইল ছবি
শেষ মুহূর্তে অলিম্পিক্সের দরজা খুলে গিয়েছিল তাঁর কাছে। হাতে প্রস্তুতির যথেষ্ট সময় ছিল না। মাত্র দু’মাসের প্রস্তুতিতেই অলিম্পিক্সে গিয়েছিলেন প্রণতি নায়েক। সেখানে সাধ্যমতো লড়াই করলেন। কিন্তু ফাইনাল রাউন্ডে উঠতে পারলেন না তিনি। যোগ্যতা অর্জন পর্বে শেষ করলেন দ্বাদশ স্থানে।
রবিবার সকালে মহিলাদের আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের যোগ্যতা অর্জন পর্বে নেমেছিলেন প্রণতি। সেখানে অলরাউন্ড পর্বে তাঁর স্কোর ৪২.৫৬৫। এর মধ্যে সর্বোচ্চ পয়েন্ট পেয়েছেন ভল্টে (১৩.৪৬৬)। এ ছাড়া ফ্লোরে ১০.৬৩৩, আনইভেন বারে ৯.০৩৩ এবং ব্যালান্স বিমে ৯.৪৩৩ পয়েন্ট পেয়েছেন তিনি।
মেদিনীপুরের পিংলার এই মেয়ে অতিমারির সময়ে কার্যত কোনও অনুশীলনই করতে পারেননি। নিজেকে ফিট রাখার জন্য বিভিন্ন কসরত করেছেন ঠিকই, কিন্তু জিমন্যাস্টিক্সে উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় যে প্রশিক্ষণ সেটাই পাননি তিনি।
মে মাসে আচমকাই মহাদেশীয় কোটায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রণতির কাছে অলিম্পিক্সের টিকিট চলে আসে। তারপর থেকে কোচ লখন শর্মার অধীনে অনুশীলন করতে থাকেন। কিন্তু অলিম্পিক্স দোরগোড়ায় থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ অনুশীলন থেকে বিরত ছিলেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy