সকালে হ্যাটট্রিক করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স। রাতের ম্যাচে সেই একই কীর্তি করলেন ইংল্যান্ডের পেসার ক্রিস জর্ডন। আমেরিকার বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে ইংল্যান্ডের প্রথম বোলার হিসাবে এই কীর্তি করেছেন জর্ডন।
আমেরিকার বিরুদ্ধে ১৯তম ওভারে হ্যাটট্রিক করেন জর্ডন। সেই ওভারের প্রথম বলেই কোরি অ্যান্ডারসনকে ফেরান তিনি। পরের বল ব্যাটে লাগাতে পারেননি আলি খান। উইকেটের পাশ দিয়ে সেই বল বেরিয়ে যায়। তৃতীয় বল আবার ব্যাটে লাগাতে পারেননি আলি। বল এ বার গিয়ে লাগে উইকেটে। চতুর্থ বলটি নশথুশ কেনজিগের প্যাড লক্ষ্য করে করেন জর্ডন। বল গিয়ে প্যাডে লাগে। আম্পায়ার এলবিডব্লিউ দেন। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি কেনজিগে। পঞ্চম বলে সৌরভ নেত্রাভলকরকে বোল্ড করে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন জর্ডন।
আরও পড়ুন:
আমেরিকার বিরুদ্ধে ২.৫ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন জর্ডন। চারটি উইকেটই আসে একই ওভারে। তাঁর দাপটে ১১৫ রানে ৬ উইকেট থেকে ১১৫ রানে অল আউট হয়ে যায় আমেরিকা।
রবিবার সকালে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ২০তম ওভারে হ্যাটট্রিক করেন অস্ট্রেলিয়ার কামিন্স। সেই সময় আফগানিস্তানের রান ছিল ৪ উইকেটে ১৪১। ওভারের প্রথম দু’বলে কামিন্স আউট করেন করিম জানাত এবং গুলবাদিন নাইবকে। অর্থাৎ নিজের পর পর তিন বলে ৩টি উইকেট তুলে নেন কামিন্স। সম্পূর্ণ করেন হ্যাটট্রিক। এর আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও হ্যাটট্রিক করেছিলেন। সেই ম্যাচে পর পর তিন বলে আউট করেছিলেন মাহমুদুল্লাহ, মাহেদি হাসান এবং তৌহিদ হৃদয়কে।