(বাঁ দিকে) শরিফুল ইসলাম। সইফ আলি খান (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
মঙ্গলবার মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতাল থেকে তাঁর বান্দ্রার বাড়িতে ফিরেছেন সইফ আলি খান। এ দিকে মুম্বই পুলিশ অভিনেতার উপরে হামলার তদন্তে নেমে একাধিক নতুন তথ্য পেয়েছে। ইতিমধ্যেই সইফ-কাণ্ডে মূল অভিষুক্ত বাংলাদেশি নাগরিক শরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। প্রকাশ্যে এসেছে নতুন তথ্য।
এর আগে পুলিশ জানিয়েছিল, জেরায় তারা জানতে পেরেছে নেহাত দারিদ্রের কারণেই সইফের বাড়িতে চুরি করতে ঢুকেছিল শরিফুল। সোমবার তাঁকে নিয়ে সইফের বাড়ি ‘সদগুরু শরণ আবাসন’-এ যায় পুলিশ। ঘটনার পুননির্মাণ করে একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে তারা। পাশাপাশি মুম্বই এবং ঠাণে এলাকায় শরিফুল যেখানে যেখানে গিয়েছিল, সেখানকার সিসিটিভি ফুটেজ দেখেও একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে।
সইফের মতো এক জন প্রথম সারির অভিনেতার বাড়িতে কী ভাবে প্রবেশ করেন শরিফুল? পুলিশ সূত্রে খবর, প্রথমে অভিষুক্ত পাঁচিল টপকে ভিতরে যান। যাতে কোনও শব্দ না হয়, তাই জুতো খুলে নিজের ব্যাগে রেখে দেন। সেখানে কোনও নজরদারি ক্যামেরাও ছিল না। বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে নিরাপত্তাকর্মীরা থাকেন। ঘটনার দিন, অর্থাৎ ১৬ জানুয়ারি ছিলেন তিন জন। কিন্তু শরিফুল দেখেন, তাঁরা গভীর ঘুমে। ফলে সহজেই সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যান তিনি। সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে নিজের ফোনটিকেও বন্ধ করে দেন শরিফুল। সিঁড়িতেও কোনও সিসি ক্যামেরা ছিল না বলে জানিয়েছে পুলিশের সূত্র।
এই মুহূর্তে শরিফুল পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। তদন্তকারী আধিকারিক ছাড়া তার সঙ্গে অন্য কারও দেখা করার অনুমতি নেই। পুলিশ আধিকারিক অজয় লিঙ্গনুড়করের ঘটনার তদন্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আগামী দিনে, শরিফুলকে জেরা করে আরও তথ্য পাওয়ার আশায় রয়েছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy