সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে তিনি নেমেছিলেন ফাইনাল খেলতে। এবং শেষ বেলাতেও বাজিমাত করলেন তিনি। পেলেন আইপিএল-এর সেরা নবাগত খেলোয়াড়ের পুরস্কারও। এ নিয়ে কোনও সংশয় থাকার কথাও ছিল না। এ বারের আইপিএল-এ যদি সব থেকে বেশি কাউকে নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকে তো সেটা তিনিই, মুস্তাফিজ।
ব্যাট হাতে তাঁকে নামতে হয়নি। কিন্তু, বল হাতে দলের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় বড় ভূমিকা রেখে গেলেন মুস্তাফিজুর রহমান। হ্যামস্ট্রিংয়ে চোটের জন্য প্লে অফের ম্যাচে খেলতে পারেননি এই বিস্ময় বোলার। আসলে তাঁকে নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চায়নি হায়দরাবাদ টিম ম্যানেজমেন্টও। তুলে রেখেছিল ফাইনালের জন্যই। ফাইনালে মোক্ষম সময়ে নামিয়ে প্রতিপক্ষের রানকে নিয়ন্ত্রণ করল হায়দরাবাদ। যখন স্রান, এনরিকসরা ভূরি ভূরি রান তুলে দিচ্ছিলেন বেঙ্গালুরুর ব্যাটসম্যানদের, তখনই মুস্তাফিজুরকে এনে বাজিমাত সানরাইজার্সের। ৪ ওভার বল করে নিলেন ১টি উইকেট। দিলেন ৩৭ রান।
আইপিএল-এর শুরু থেকেই সবার নজর কেড়ে নিয়েছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। প্লে অফের আগে হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট দলের কপালে সাময়িক ভাঁজ ফেললেও ফাইনালে নেমেছিলেন স্বমহিমায়। নেমেই প্যাভেলিয়নে পাঠালেন ওয়াটসনকে। তাঁর বলেই রান আউট হন স্টুয়ার্ট বিনি। আবির্ভাবেই বাজিমাত বাংলাদেশি এই পেসারের। ১৭ ম্যাচে ৪৫৮ রান দিয়ে ১৮ উইকেট লিখে নিয়েছেন নিজের নামের পাশে। সেরা বোলিং ১৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট। গড় ২৪.৭৬। স্ট্রাইক রেট ২১.৫৩। তেমন ভাবে ব্যাট করার সুযোগ হয়নি।
আরও পড়ুন...
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy