সেভ
• মোহনবাগানের গোলকিপার এখন আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। দেবজিতের উচ্চতা কম হতে পারে। কিন্তু রিফ্লেক্স নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। কঠিন কঠিন পরিস্থিতিতে গোল বাঁচিয়ে দিতে পারে। ৮/১০
• ইস্টবেঙ্গলের রেহনেশ খুব ক্ষিপ্র। গ্রিপিও খুব ভাল। সেট পিস পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখে। কিন্তু দেবজিতের মতো ধারাবাহিকতা নেই। ৭/১০
ক্লিয়ারেন্স
• মোহনবাগান ডিফেন্স অনেক বেশি সতর্ক ক্লিয়ারেন্স করে। আনাসদের অনুমানক্ষমতাও খুব ভাল।৮/১০
• ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স অনেক বেশি নো ননসেন্স। দ্রুত ক্লিয়ার করে। কিন্তু মাঝে মাঝে ক্লিয়ারেন্সের টাইমিংয়ে সমস্যা হয়। বিশেষ করে বুকেনিয়ার।৭/১০
কভারিং
• মোহনবাগান ডিফেন্ডারদের টার্নিংয়ে একটু সমস্যা আছে। গতি থাকতে পারে কিন্তু শক্তিটা কম। বিপক্ষে ফিজিকাল প্লেয়ার থাকলে সমস্যা হয়।৭/১০
• ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স অনেক বেশি শক্তিশালী। ট্র্যাডিশনাল সেই টাইট মার্কিংয়ে খেলতে ভালবাসে। গুরবিন্দর হোক বা বুকেনিয়া, শক্তি দিয়ে খেলে। ৮/১০
ওভারল্যাপ
• মোহনবাগান ফুলব্যাকদের গতি আছে। ট্র্যাক ব্যাকও করতে পারে দ্রুত। প্রীতম কোটাল যেমন। ক্রমাগত উপরনীচ করে। আক্রমণেও সাহায্য করে। শুভাশিস বসু ছেলেটার গেম রিডিংও ভাল। ৮/১০
• ইস্টবেঙ্গলের রাই়ট ফ্ল্যাঙ্কটা একটু দুর্বল। বেশ কিছু ম্যাচে ট্র্যাক ব্যাক করতে সমস্যা হচ্ছে রাহুল ভেকের। নারায়ণ দাসের আবার ক্রসগুলো ভাল, কিন্তু অভিজ্ঞতা কম।৭/১০
ট্যাকল
• মোহনবাগানের প্লেয়াররা ফাইনাল ট্যাকলে খুব দ্রুত চলে যায়। টাইমিংয়েও সমস্যা হয়। বলটার দিকে ঠিক করে নজর দেয় না, ফলে ফাউল হওয়ার আশঙ্কা বেশি। ৭/১০
• গুরবিন্দর সিংহ বরাবর ট্যাকলিংয়ে খুব দক্ষ। তার সঙ্গে বুকেনিয়া আবার ডিফেন্সিভ জোনে ভাল ট্যাকলটা করে। ট্যাকলের টাইমিংগুলো সঠিক হওয়ায় ফাউলের আশঙ্কা কম থাকে। ৮/১০
মার্কশিট
• মোহনবাগান- ৩৮/৫০
• ইস্টবেঙ্গল- ৩৭/৫০
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy