পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বল হাতে নজর কেড়েছেন কেদার যাদব। ফাইল ছবি।
বোলার হতে চান না। আর তাই নেটে বিশেষ বলও করেন না। বুধবার দুবাইয়ে এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্যায়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুরন্ত জয়ের অন্যতম কারিগর কেদার যাদবের সাফল্যের ‘গোপন’ রেসিপি এটাই।
সরফরাজ আহমেদের দলের মিডল অর্ডারে তিন উইকেট নিয়ে ভাঙন ধরিয়েছিলেন তিনি। পাক অধিনায়ক ছাড়াও নেন আসিফ আলি ও শাদাব খানের উইকেট। হেরে যাওয়ার পর কেদারের বোলিংয়ে চমকে যাওয়ার কথা স্বীকার করেছিলেন সরফরাজ। বলেছিলেন, “আমরা কুলদীপ ও চাহালের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু উইকেট তো নিয়ে গেল আর একজন!”
ঘটনা হল, স্বয়ং কেদার আবার বোলিং নিয়ে বিশেষ প্রস্তুতির ধার ধারেন না। তাঁর কথায়, “সত্যি বলতে কী, ম্যাচের আগে প্র্যাকটিস সেশনে কয়েক ওভার মোটে বল করি। নেটে খুব একটা বল করি না। আমার মনে হয়, নেটে যদি বোলিং নিয়ে বেশি খাটাখাটনি করি, তবে যেটুকু সফল হচ্ছি, সেটাও যাবে। আমি তাই নিজের ক্ষমতার বাইরে যাই না।”
আরও পড়ুন: ১০ রানে আট উইকেট! বিশ্বরেকর্ড ঝাড়খণ্ডের নাদিমের
আরও পড়ুন: যে কারণগুলির জন্য পাকিস্তানকে দুরমুশ করল ভারত
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচে কত নম্বর পেলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা
২০১৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের ম্যাচে তাঁকে বোলার হিসেবে প্রথম বার ব্যবহার করেছিলেন তত্কালীন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। সেই সিদ্ধান্ত পাল্টে দিয়েছিল জীবন, মেনেছেন তিনি।
উইকেট নেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে কেদার বলেছেন, “ঠিক জায়গায় বল করাই আমার কাজ। যাতে চাপ বজায় থাকে। ঠিকঠাক দায়িত্ব পালন করলে, ফল পাবই। সেটাই হয়েছে।” প্রসঙ্গত, এপ্রিলে অস্ত্রোপচারের পর এশিয়া কাপেই প্রত্যাবর্তন করলেন ৩৩ বছর বয়সী কেদার।
(আইসিসি বিশ্বকাপ হোক বা আইপিএল , টেস্ট ক্রিকেট, ওয়ান ডে কিংবা টি-টোয়েন্টি। ক্রিকেট খেলার সব আপডেট আমাদের খেলা বিভাগে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy