বুমরাকে তখনও দেখেননি কোহলী। জানতেন না কেমন বল করেন এই ফাস্ট বোলার। ২০১৪ এবং ২০১৫ মরসুমে বুমরা ছন্দেও ছিলেন না। তাই জোর করতে পারেননি পার্থিব।
যে ম্যাচে শার্দূল ৪৭ রান দিয়েছেন, অক্ষর দিয়েছেন ৪০ রান, বুমরা ৪৩ রান দিয়েছেন, সেই ম্যাচে কুলদীপ এবং মুরুগান ছড়িয়ে দিলেন স্পিনের জাদু।
প্রথম ম্যাচে হারলেও মুম্বই যে কখনও ভেঙে পড়ে না সেটা প্রমাণ করে দেয় তাদের ক্যাবিনেটে থাকা পাঁচটি ট্রফি।
শুরুতে মন্থর ভাবে খেলছিলেন ডুপ্লেসি। ক্রিজে কিছুটা সময় কাটানোর পর মারতে শুরু করেন তিনি। স্মিথের ওভারেই ঝড় তোলেন তিনি।
দুই দলের পরের ম্যাচ ২ এপ্রিল। মুম্বই খেলবে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে। দিল্লির পরের ম্যাচ গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে।
দলের বাঁধন অটুট রাখতেই এ রকম সিদ্ধান্ত নেয় টিম ম্যানেজমেন্ট। সেই বাঁধন যে অটুট রয়েছে, সেটা বোঝা গিয়েছে প্রথম ম্যাচেই।
শাহরুখ খানকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচ এক ওভার বাকি থাকতেই জিতিয়ে দিলেন তিনি। একটি চারের পাশাপাশি মেরেছেন তিনটি ছক্কা।
বিশাল রান তাড়া করার চাপ রাজাপক্ষ চেপে বসতে দেননি দলের উপর। বরং আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জেরে পাল্টা চাপ তৈরি করেন ডুপ্লেসি, কোহলীদের উপর।
স্কোরবোর্ডে দুশোর উপর রান তুলেও হেরে গেল আরসিবি। রবিবার পঞ্জাব কিংস তাদের হারিয়ে দিল ৫ উইকেটে। ডুপ্লেসি, কোহলী ভাল খেলা সত্ত্বেও হার।
আইপিএল নিলামে ৬৫ লক্ষ টাকায় ললিতকে দলে নিয়েছে দিল্লি। প্রতিযোগিতার প্রথম ম্যাচেই তিনি প্রমাণ করে দিলেন রিকি পন্টিংদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না।