রিটায়ার্ড আউট হলে সেই ব্যাটার আর ব্যাট করতে পারেন না। দলের কোনও ব্যাটার আহত হয়ে অবসৃত হলেই একমাত্র রিটায়ার্ড আউট ব্যাটারকে আবার পাঠানো যায়।
রবিবার কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৪৪ রানে হারিয়ে কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন ঋষভ পন্থ। লড়াইয়ে থাকল তাঁর দলও।
৪ ওভার বল করে ৩৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন কুলদীপ। প্রথম দু’ওভারে যিনি ২০ রান দিয়ে চাপে ছিলেন, তিনিই পরের দুই ওভারে চার উইকেট তুলে নিলেন।
খেলতে যাওয়ার সময় থেকেই এ দিন মেজাজে ছিলেন ওয়ার্নার। মাঠেও সেই মেজাজেই চালিয়ে গেলেন। ৪৫ বলে ৬১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেললেন অজি ব্যাটার।
দলের করুণ ফলাফল দেখেও সিএসকে সমর্থকদের অনেকেই আশাবাদী। চার বারের আইপিএল জয়ীরা নকআউট পর্বে পৌঁছতে পারবে না এমন কিন্তু মনে করছেন না তাঁরা।
শনিবার ৪৮ রান করে আউট হয়ে যান কোহলী। তবে তাঁর আউট হওয়ার ধরন নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। বেশির ভাগেরই মত যে কোহলী আউট ছিলেন না।
মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দলের জয়ে দুরন্ত ভূমিকা নিয়েছিলেন হর্ষল। দু’টি উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি বেশি রানও খরচ করেননি।
বিরাট আউট হয়ে গেলেও ম্যাচ জিততে কোনও অসুবিধা হয়নি বেঙ্গালুরুর। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে জিতে যায় তারা।
শুধু শ্রেয়স-পন্থ নন, গল্প করতে দেখা যায় নাইট কোচ ব্রেন্ডন ম্যাকালাম এবং দিল্লি দলের ব্যাটার ডেভিড ওয়ার্নারকেও।
বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফ্যাফ ডুপ্লেসি। দলের সকলকে কৃতিত্ব দিলেও আলাদা করে প্রশংসা করলেন বাংলার বোলার আকাশ দীপ এবং ম্যাচের সেরা অনুজ রাওয়াতের।