এ বারের আইপিএলের আগেই নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন বিরাট কোহলী। আইপিএলের শুরুর দিকে নানা ম্যাচে দেখা যাচ্ছিল নিষ্প্রভ বিরাটকে। কখনও বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। দল বিপদে পড়লেও তিনি এগিয়ে এসে ফ্যাফ ডুপ্লেসিকে পরামর্শ দিতে যাননি। যদিও শেষ দিকে অনেক বেশি আগ্রাসী হয়েছেন। ৩০ গজের ভিতরে ফিল্ডিং করেছেন। ব্যাটারকে স্লেজিংও করেছেন।
চেন্নাই দলের নেতৃত্ব ফের তুলে দেওয়া হল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির হাতে। একের পর এক ম্যাচ হেরে বিপর্যস্ত সিএসকে-র হাল ফেরাতে ধোনিকেই ফের অধিনায়ক করে দেওয়া হয়। যদিও বিতর্ক শুরু হয় জাডেজাকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে। অনেকেই বলেন এটা জাডেজার জন্য ভাল হল না। শেষ পর্যন্ত যদিও চোটের কারণে আইপিএল থেকেই ছিটকে যান জাডেজা।
এ বারের আইপিএলে গতির ঝড় তুলেছিলেন উমরান মালিক। কাশ্মীরের এই পেসার সব দলকেই বিপর্যস্ত করেছেন তাঁর গতিতে। আইপিএলে হায়দরাবাদের খেলা সব ম্যাচেই সব থেকে জোরে বল করার পুরস্কার পান তিনি। উমরানকে নিয়ে নেট মাধ্যমে বলা হয়, গ্রুপ পর্বে হায়দরাবাদের খেলা ১৪টি ম্যাচ থেকে তিনি ১৪ লক্ষ টাকা পাবেনই। সেটার অন্যথাও হয়নি। যদিও এ বারের আইপিএলে সব থেকে জোরে বলটি করেন লকি ফার্গুসন।
২০১৮ সাল থেকে কেকেআর দলে খেলেন রিঙ্কু। কিন্তু বেশির ভাগ দিনেই দেখা যেত কোনও ক্রিকেটার চোট পেলে, তাঁর বদলে ফিল্ডিং করছেন তিনি। রিঙ্কু যে ভাল ফিল্ডার, সেটা বার বার দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে উঁচুতে ওঠা বল ধরায় রিঙ্কুর ক্ষমতা নজর কাড়ে। এ বারের আইপিএলে দেখা গেল ব্যাটার রিঙ্কুকে। ৭ ম্যাচে করলেন ১৭৪ রান। লখনউয়ের বিরুদ্ধে শেষ ওভারে প্রায় জিতিয়েই দিয়েছিলেন দলকে। এভিন লুইস দুরন্ত ক্যাচ নিয়ে তাঁকে ফিরিয়ে না দিলে কলকাতার নায়ক হয়ে থাকতেন রিঙ্কুই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy