রবিবার দুই দলের অধিনায়ক দুই ভাই। গুজরাতের হার্দিক এবং লখনউয়ের ক্রুণাল পাণ্ড্য। লোকেশ রাহুল চোটের জন্য ছিটকে যাওয়ায় হার্দিকের দাদাকে অধিনায়ক করা হয়েছে।
গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে বিবাদের ঘটনা নিয়ে বিসিসিআইকে চিঠি লিখেছেন বিরাট কোহলি। এই ঘটনার পরে পাল্টা আসরে নেমেছেন নবীন উল হক। তাঁর সঙ্গে যোগ দিয়েছেন গম্ভীরও।
গুজরাত টাইটান্স দলের অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্য। অন্য দিকে, দাদা ক্রুণাল পাণ্ড্য নেতৃত্ব দিচ্ছেন লখনউ সুপার জায়ান্টসকে। লোকেশ রাহুল চোট পেয়ে ছিটকে যাওয়ায় লখনউয়ের অধিনায়ক ক্রুণাল।
চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামেন রোহিত। কিন্তু দীপক চাহারের বলে আউট হয়ে শূন্য রানেই শেষ হয়ে যায় তাঁর ইনিংস। স্কুপ শট খেলতে গিয়ে জাডেজার হাতে ক্যাচ দেন রোহিত।
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং দিল্লি ক্যাপিটালস। সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ১৮১ রান করে আরসিবি।
শুক্রবার রাজস্থানের ঘরের মাঠে তাদের মাঝের সারির ব্যাটসম্যানদের মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার কাজটি সুচারুভাবে করেন আফগান স্পিন জুটি রশিদ খান-নুর আহমেদ।
দু’জনেই দেশের অধিনায়ক। প্রথম জন প্রাক্তন, পরের জন বর্তমান। দু’জনেই আইপিএলে নেমেছিলেন একই দিনে। দু’জনেই নজির গড়েছেন। কিন্তু এক জন গর্বের, আর এক জন লজ্জার।
গম্ভীর হলেন না সৌরভ। গম্ভীর যেমন কোহলিকে দেখলেই জ্বলে উঠছেন, সৌরভ হাঁটলেন উল্টো পথে। শনিবার দিল্লি-বেঙ্গালুরু ম্যাচের পর যাবতীয় বিভেদ, বিতর্ক ভুলে কোহলিকে কাছে টেনে নিলেন সৌরভ।
বিতর্ক পিছনে ফেলে ঘরের মাঠে আইপিএলের অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন কোহলি। তাঁর পাশে ছিল অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামের গ্যালারি। তবু দিল্লি জয় করা হল না বেঙ্গালুরুর কোহলির।
চলতি আইপিএলে তিনটি ম্যাচে তিনি অধিনায়কত্ব করেছেন। সেই ম্যাচে ঘোষিত অধিনায়ক ফাফ ডুপ্লেসি খেললেও ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে নেমেছেন। মাঠে দায়িত্ব সামলেছেন তিনিই। আসল অধিনায়ক কি তবে কোহলিই?