কেকেআরে বাঙালি ক্রিকেটার না থাকা, বাংলার ক্রিকেটের সঙ্গে রাজ্যের সিনিয়র ক্রিকেটারদের মতবিরোধ, এই সবই হয়তো বোঝাতে চাইলেন ডিন্ডা।
থম আইপিএলে সবাইকে চমকে দিয়ে গুজরাত টাইটান্স গ্রুপের শেষ ম্যাচের আগেই লিগ টেবিলের এক নম্বর জায়গা নিশ্চিত করেছে।
হারতে থাকা ম্যাচ একার ব্যাটে জয়ের কাছে এনেও জেতাতে পারেননি রিঙ্কু। আইপিএল থেকে ছিটকে গেলেও তাই দুঃখ পাননি কলকাতার অধিনায়ক শ্রেয়স।
সাউদি যেখানেই বল ফেলেছেন, সেখান থেকেই মাঠের বাইরে উড়িয়ে দিয়েছেন ডি’কক। দলের গুরুত্বপূর্ণ বোলারকে এমন মার খেতে দেখে হতাশা তীব্র হয় শ্রেয়সের।
দু’বলে কলকাতার জয়ের জন্য দরকার ছিল তিন রান। রিঙ্কুর হাওয়ায় মারা শট ১৭ মিটার ছুটে এসে শেষ মুহূর্তে তালুবন্দি করেন লুইস। তাতেই হারে কলকাতা।
কলকাতাকে ২ রানে হারিয়ে দিল লখনউ। কেন হারল কলকাতা? পাঁচটি কারণ খুঁজে বার করল আনন্দবাজার অনলাইন।
আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠা নীতীশের উইকেট লখনউয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। রাহুলের চতুর বোলিং পরিবর্তনই তাঁদের জয় কার্যত নিশ্চিত করে দেয়।
কলকাতার বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতার অন্যতম সেরা ইনিংস খেললেন ডি’কক। নিজের দ্বিতীয় শতরানও করলেন প্রোটিয়া ক্রিকেটার। উইকেটের পিছনেও ছিলেন দুরন্ত।
এ বারের আইপিএলে ১৪ ম্যাচ খেলে কলকাতার সংগ্রহ ১২ পয়েন্ট। কোনও ভাবেই প্লে-অফের দরজা খোলা সম্ভব নয় শ্রেয়সদের পক্ষে। শেষ কলকাতার যাত্রা।
একটি ম্যাচেও খেলার সুযোগ পেলেন না আফগানিস্তানের মহম্মদ নবি। অথচ আইসিসি-র টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের ক্রমতালিকায় নবি রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে।