ডেথ ওভার হোক বা পাওয়ার প্লে, কলকাতার অধিনায়কের ভরসার জায়গা হয়ে উঠছেন বরুণ। গত বার দল থেকে বাদ পড়া স্পিনার কী ভাবে বদলে গেলেন এই বছর?
প্রথমে ব্যাট করে ১৭১ রান তুলেছিল কলকাতা। নীতীশ রানা, রিঙ্কু সিংহের ব্যাটে ভর করে লড়াই করার মতো রান তুলেছিল তারা। হায়দরাবাদ সেই রান তাড়া করতে নেমে থেমে যায় ১৬৬ রানে। ৫ রানে হারে হায়দরাবাদ।
নীতীশ রানা যে স্পিনারের হাতে বল তুলে দেবেন, তা অনেকেই ভাবতে পারেননি। একমাত্র সিভি বরুণ কম রান দিয়েছিলেন স্পিনারদের মধ্যে। তাঁর হাতেই ম্যাচ জেতানোর দায়িত্ব তুলে দেন কেকেআর অধিনায়ক।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ৯ রান প্রয়োজন ছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। কিন্তু বরুণ চক্রবর্তী দিলেন মাত্র ৩ রান। তাঁর স্পিনের জালে আটকে গেল হায়দরাবাদ।
পারফরম্যান্সের বিচারে সেরা ক্রিকেটারদের বেছে নিচ্ছে আনন্দবাজার অনলাইন। শুধু বিজয়ী দলের নয়, গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে পরাজিত দলের ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সকেও।
শেষ ওভারে রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা। শেষ পর্যন্ত হায়দরাবাদকে হারিয়ে আবার জয়ের রাস্তায় ফিরল কলকাতা। নিজামের শহরে বৃহস্পতিবার নীতীশ রানার দল জিতল ৫ রানে।
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জিতে প্লে-অফে যাওয়ার দৌড়ে রইল কলকাতা। ১০ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। আট নম্বরেই রয়েছে কলকাতা। বৃহস্পতিবার হায়দরাবাদকে ৫ রানে হারায় তারা।
একের পর এক ম্যাচে হেরে চাপে দুই দলই। জেতার জন্য মরিয়া দুই দল মুখোমুখি বৃহস্পতিবার। কলকাতা এবং হায়দরাবাদের মধ্যে সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করবে কলকাতা।
আইপিএলে খুব একটা ভাল জায়গায় নেই নাইট রাইডার্স। পয়েন্ট তালিকায় আট নম্বরে রয়েছে তারা। কিন্তু সমাজমাধ্যমে যে কেকেআর খুবই সক্রিয় তা প্রমাণ হয়ে গেল এই তালিকায়।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে খেলতে নামার আগে হায়দরাবাদি বিরিয়ানিতে মাতলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের ক্রিকেটাররা। কিন্তু কোথায় গেলেন রহমানুল্লা গুরবাজ়?