কোনও বোলারকেই রেয়াত করেননি তেওয়াটিয়া। জস হ্যাজলউড, হর্ষল পটেল থেকে শুরু করে সিরাজ, সবাই মার খেলেন। ১৯তম ওভারের শেষ বলে হর্ষলকে ছক্কা মেরে জয় প্রায় নিশ্চিত করে দেন তেওয়াটিয়া।
ম্যাচের সেরা তেওয়াটিয়া ছবি: আইপিএল
তিনি যখন ব্যাট করতে নামেন তখন জেতার জন্য ৪৩ বলে ৭৬ রান দরকার ছিল গুজরাত টাইটান্সের। পর পর তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিলেন হার্দিক পাণ্ড্যরা। সেখান থেকে দলকে টেনে তুললেন তিনি। সঙ্গ পেলেন ডেভিড মিলারের। দু’জনে মিলে দলকে জয়ে নিয়ে যান। তাই আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের বিচারে ম্যাচের সেরা রাহুল তেওয়াটিয়া।
ব্যাট করতে নেমে প্রথম কয়েকটি বল ঠিক মতো মারতে পারেননি তেওয়াটিয়া। তার মাঝেই মহম্মদ সিরাজের বলে তেওয়াটিয়াকে এলবিডব্লিউ দেন আম্পায়ার। কিন্তু ডিআরএস নিলে দেখা যায় বল লেগ স্টাম্পের বাইরে পড়েছে। জীবন দান পেয়ে হাত খোলা শুরু করলেন তেওয়াটিয়া। ফিল্ডিংয়ের ফাঁক খুঁজে চার মারার পাশাপাশি বড় শট খেলতে দেখা গেল তাঁকে।
কোনও বোলারকেই রেয়াত করেননি তেওয়াটিয়া। জস হ্যাজলউড, হর্ষল পটেল থেকে শুরু করে সিরাজ, সবাই মার খেলেন। ১৯তম ওভারের শেষ বলে হর্ষলকে ছক্কা মেরে জয় প্রায় নিশ্চিত করে দেন তেওয়াটিয়া। জয়ের রানও আসে তাঁর ব্য়াট থেকেই। হ্যাজলউডকে কভারের উপর দিয়ে চার মারেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২৫ বলে ৪৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। মারেন পাঁচটি চার ও দু’টি ছক্কা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy