অর্ধশতরান ডি’ককের। ছবি আইপিএল
এমন একটা পিচ যেখানে বল ব্যাটে পড়ে দেরিতে আসছিল, সেখানে ক্রিজ কামড়ে পড়েছিলেন। আগ্রাসী ভঙ্গিতে খেলে ৫২ বলে ৮০ রানের ইনিংস খেলে দলকে জেতাতে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছেন। সঙ্গত কারণেই লখনউ সুপার জায়ান্টস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচে কুইন্টন ডি’কককে সেরা ক্রিকেটার বেছে নিলেন ম্যাচ রেফারি, আম্পায়াররা।
উল্টোদিক থেকে দেখতে পাচ্ছিলেন লখনউ অধিনায়ক কেএল রাহুলের নতুন বলে খেলতে অস্বস্তি হচ্ছে। ডি’কক পিছিয়ে আসেননি। রাহুলকে নিজের মতো খেলতে দিয়ে তিনি আগ্রাসী ভঙ্গিতে খেলতে শুরু করলেন। দিল্লির ১৪৯ রান তাড়া করতে নেমে প্রথম উইকেটেই উঠে গেল ৭৩। তবুও লখনউ যে জেতার মতো জায়গায় রয়েছে, সেটা তখনও জোর দিয়ে বলা যায়নি।
রাহুলের বদলে যাঁরাই ক্রিজে আসছিলেন বেশিক্ষণ টিকতে পারছিলেন না। মারকুটে এভিন লুইস ৫ রানেই ফিরে যান। কিন্তু দীপক হুডাকে নিয়ে নিজের ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান ডি’কক। বেশ কিছু দর্শনীয় শট দেখা গেল তাঁর ব্যাট থেকে। প্রোটিয়া বোলার অনরিখ নোখিয়াকে তুলোধনা করলেন। এক ওভারে নিলেন ১৯ রান। ক্রিজে শেষ পর্যন্ত থাকলে হয়তো শতরানও করে ফেলতে পারতেন। ধৈর্য নিয়ে ডি’কক ওই ইনিংস না খেললে এই ম্যাচ জেতে না লখনউ। সেই কারণেই তিনি ম্যাচের সেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy