ICC World Cup 2019: the reasons of india's victory against Sri Lanka in cricket world cup dgtl
ICC World Cup 2019
দেখে নিন ভারতের হেলায় লঙ্কাবধের কারণ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জিতেই সেমিফাইনালে পৌঁছে গিয়েছিল ভারত। শ্রীলঙ্কা ম্যাচ ছিল পয়েন্ট তালিকায় এক নম্বর হওয়ার লড়াই। সেই কাজে সফল বিরাট বাহিনী। দেখে নেওয়া যাক এই ম্যাচে জয়ের কারণগুলি।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৭ জুলাই ২০১৯ ০৯:৩২
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জিতেই সেমিফাইনালে পৌঁছে গিয়েছিল ভারত। শ্রীলঙ্কা ম্যাচ ছিল পয়েন্ট তালিকায় এক নম্বর হওয়ার লড়াই। সেই কাজে সফল বিরাট বাহিনী। দেখে নেওয়া যাক এই ম্যাচে জয়ের কারণগুলি।
০২১০
টস হেরে প্রথমে ফিল্ডিং করতে যায় ভারত। শুরুতেই বিপক্ষের সেনাপতি করুণারত্নেকে ফিরিয়ে দিয়ে প্রথম আঘাতটা হানেন সেই বুমরা। ধুঁকতে থাকা শ্রীলঙ্কা টিমের শুরুতেই তৈরি হওয়া এই বিপদ থেকে উদ্ধারের পথ জানা ছিল না।
০৩১০
একা বুমরায় রক্ষা নেই হার্দিক দোসর। বুমরার তৈরি করা চাপ থেকে বেরোতে অনেক দলই হার্দিককে বেছে নেয় রান রেট বাড়ানোর জন্য। আর সেখানেই হয় গণ্ডগোল। কারণ ভারতের এই অলরাউন্ডারও ক্ষমতা রাখেন উইকেট তোলার। সেই কাজটাই করলেন এ দিন।
০৪১০
এতদিন ড্রেসিং রুমে বসে অস্ত্রে শান দিচ্ছিলেন জাড্ডু। সুযোগ পেতেই বুঝিয়ে দিলেন দরকারে তিনিও তৈরি। প্রথম ওভারেই উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কাকে আরও চাপে ফেলে দেন তিনি। কুলদীপ ব্যর্থ হলেও জাডেজার স্পিনের হদিশ ছিল না শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানদের কাছে।
০৫১০
বহু যুদ্ধের নায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ। তাঁর ১১৩ রান না থাকলে ২৫০ পার করা অসম্ভব হত লঙ্কা বাহিনীর। তবে তিনি শতরান করলেও ভারতের বোলিং বিভাগ কখনওই মাথায় চড়তে দেয়নি তাঁকে। উল্টো দিক থেকে বাকি ব্যাটসম্যানদের ফিরিয়ে সব সময়ই তাঁকে চাপে রেখে দিয়েছিল ভারত।
০৬১০
নির্বিষ ব্যাটিংয়ের পর নির্বিষ বোলিং। যে মালিঙ্গার বিষাক্ত ইয়র্কারে কাঁপতেন ব্যাটসম্যানরা, শনিবার তাঁর দশ ওভারে উঠল ৮২ রান। তাঁর বলে রাহুল যখন আউট হয়ে ফিরছেন, ম্যাচ তখন বিরাটদের পকেটে।
০৭১০
আইসিসি টুর্নামেন্ট হলেই রোহিত শর্মা যেন আলাদা রূপ নেন। ইতিমধ্যেই এই বিশ্বকাপে ৫টি শতরান করে টপকে গেলেন শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি কুমার সঙ্গকারাকে। সামনে শুধু লিটল মাস্টার। তাঁর ১০৩ রানের ইনিংস শুরুতেই সুরক্ষিত জায়গায় নিয়ে যায় ভারতকে।
০৮১০
রোজই ভাল শুরু করেও ফিরতে হচ্ছিল রাহুলকে। আজ কিন্তু অন্য মেজাজে দেখা গেল তাঁকে। ১১টি চার ও ১টি ছয় মেরে তিনি যেন শাসন করলেন বিপক্ষের বোলিংকে। ১১১ রানে তিনি যখন ফিরছেন উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে থাকা বিরাট তখন নিশ্চিন্ত।
০৯১০
ওপেনিংয়ে ১৮৯ রানের পার্টনারশিপই ভাগ্য গড়ে দিয়েছিল ম্যাচের। কাজ শেষ করে কফিনে শেষ পেরেক পুঁতলেন বিরাট। ঠান্ডা মাথায় ৪১ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ঝুঁকিহীন ইনিংস খেলে তিনি দলকে পৌঁছে দিলেন জয়ের সরণিতে। জয়ের রান নিলেন হার্দিক পাণ্ড্য।
১০১০
অপেক্ষা এ বার কিউয়ি বধের। বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ায় পরীক্ষা নেওয়া হয়নি এই দলের। প্রাকটিস ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের চিন্তা সরিয়ে রেখে বিশ্বকাপ জয়ের অন্তিম লক্ষ্যে পৌঁছতে হারাতেই হবে উইলিয়ামসনদের।