গোলের পর ইংল্যান্ড ফুটবলারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: রয়টার্স
বিশ্বকাপে খেলতে নেমে প্রথম ম্যাচে ইরানকে ৬-২ ব্যবধানে হারিয়ে দিল ইংল্যান্ড। প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পরেই ইংল্যান্ডের জয় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে ইরান পাল্টা দিতে চাইলেও লাভ হয়নি। ম্যাচের সেরা মুহূর্তগুলি বেছে নিল আনন্দবাজার অনলাইন:
আলিরেজার চোট: প্রথমার্ধের শুরুর থেকেই চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন ইরানের গোলকিপার আলিরেজা বেইরানভান্দ। তার আগে পর্যন্ত মোটামুটি ভালই খেলছিল ইরান। কিন্তু ওই ঘটনার পর তাদের আত্মবিশ্বাস টলে যায়।
স্টার্লিংয়ের গোল: ম্যাচে তখন আধিপত্য নিয়ে ফেলেছে ইংল্যান্ড। নির্ধারিত সময়ের কিছু ক্ষণ আগে হ্যারি কেনের পাস থেকে গোল করেন রহিম স্টার্লিং। তার দু’মিনিট আগেই গোল করে ইংল্যান্ড। স্টার্লিংয়ের গোল ম্যাচে ইংল্যান্ডের দাপট প্রমাণ করে দেয়।
র্যাশফোর্ডকে হ্যারি কেনের পাস: নিজে গোল না করলেও দুর্দান্ত খেললেন হ্যারি কেন। দু’টি গোলের ক্ষেত্রে পাস বাড়ালেন। বিশেষত মার্কাস র্যাশফোর্ডকে তাঁর বাড়ানো পাস তো অসামান্য। নিজের প্রথম টাচেই গোল করেন র্যাশফোর্ড।
সাকার ক্ষিপ্রতা: ইউরো কাপ ফাইনালে তিনি পেনাল্টি শুটআউটে সুযোগ নষ্ট করেন। ঘরের মাঠে হারে ইংল্যান্ড। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই জোড়া গোল করে নিজেকে প্রমাণ করলেন বুকায়ো সাকা। আর্সেনালের হয়েও দারুণ ছন্দে রয়েছেন তিনি।
ইরানের অনভিজ্ঞতা: ২০১৪ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা এবং ২০১৮ বিশ্বকাপে পর্তুগালের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত খেলেছিল ইরান। সেই ঝলক তারাই মোটেই দেখাতে পারল না। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই ৬ গোল খেলে যে কোনও দলের আত্মবিশ্বাস ভাঙতে বাধ্য। তার উপর ইংল্যান্ডের মতো দল পেয়ে আরও বেশি কেঁপে গেল ইরান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy