সফল: ওড়িশার বিরুদ্ধে গোল করে মোবাশিরের উল্লাস। টুইটার
ওড়িশা এফসিকে হারানোর আশা অপূর্ণই থাকল স্টিভন কনস্ট্যান্টাইনের। রবিবার মঞ্জেরিতে ৩৮ মিনিটে মোবাশির রহমানের অনবদ্য গোলে এগিয়ে গিয়েও ১-১ ড্র করল ইস্টবেঙ্গল।
সদ্য সমাপ্ত আইএসএলে এই মরসুমে ওড়িশার কাছে দুই পর্বেই হেরেছিল ইস্টবেঙ্গল। প্রথম সাক্ষাতে ফল ছিল ২-৪। দ্বিতীয় ম্যাচে হার ১-৩ গোলে। সুপার কাপে যাত্রা শুরু করার আগে স্টিভন বলেছিলেন, ‘‘আশা করছি এ বার ছবিটা বদলাবে।’’ কিন্তু তা হল না। ফের ওড়িশা কাঁটায় বিদ্ধ হল ইস্টবেঙ্গল।
রবিবার খেলা শুরু হওয়ার এক মিনিটের মধ্যেই ওড়িশার নন্দ কুমারের শট কর্নার করে কোনও মতে বাঁচান ডিফেন্ডাররা। প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে মহেশ সিংহের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে ইস্টবেঙ্গল। আট মিনিটে ওড়িশার পেনাল্টি বক্সে বল ভাসিয়ে দিয়েছিলেন ক্লেটন। কিন্তু জাক জার্ভিস মাথা ছোঁয়াতে পারেননি। ১৩ মিনিটে আইএসএলে এই মরসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে সোনার বুটজয়ী দিয়েগো মৌরিসিয়োর শট অনবদ্য দক্ষতায় বাঁচান গোলরক্ষককমলজিৎ সিংহ।
লাল-হলুদ শিবিরে স্বস্তি ফেরে ৩৮ মিনিটে। ওড়িশার নরিন্দর গলহৌত চেষ্টা করেছিলেন মোবাশির রহমানের দু’পায়ের ফাঁক দিয়ে বল নিয়ে বেরিয়ে যেতে। সতর্ক ছিলেন লাল-হলুদের মিডফিল্ডার। তিনি বল কেড়ে নিয়ে বক্সে ঢুকে ঠান্ডা মাথায় জালেজড়িয়ে দেন।
দ্বিতীয়ার্ধে শুরু থেকেই আধিপত্য ছিল ইস্টবেঙ্গলের। জার্ভিস একাধিক সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। লাল-হলুদ রক্ষণের ভুলে ৭৩ মিনিটে সমতা ফেরান নন্দ কুমার। ম্যাচের পরে স্টিভনের আক্ষেপ, ‘‘নিশ্চিত দু’পয়েন্ট নষ্ট করলাম। আমার জেতার অনেক সুযোগ পেয়েছিলাম। প্রায় ৫০ দিন পরে ম্যাচে নেমে ছেলেরা দুর্দান্ত খেলেছে।’’ এ দিকে সুপার কাপের অন্য ম্যাচে রবিবার হায়দরাবাদ এফসি ২-১ গোলে হারালআইজ়ল এফসিকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy