নির্বাচন নিয়ে উত্তর এআইএফএফের ফাইল ছবি
সম্প্রতি সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার (এআইএফএফ) নির্বাচন নিয়ে প্রচুর জলঘোলা হচ্ছে। পাশাপাশি সম্ভাব্য দুর্নীতি নিয়েও তদন্ত করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে আবারও এআইএফএফ জানিয়ে দিল, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছাড়া নির্বাচন এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। পাশাপাশি এটাও জানিয়েছে, কম্পট্রলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (ক্যাগ) তদন্তের ব্যাপারে তাদের আগে থেকে কিছুই জানানো হয়নি।
এআইএফএফের সংবিধান সংশোধন করে তা জাতীয় ক্রীড়াবিধির আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক। কিন্তু সংবিধান সংশোধনের ব্যাপারে মামলা চলছে শীর্ষ আদালতে। সেই মামলার ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্ট কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলে জানানো হয়েছে। এআইএফএফের দাবি, তাদের সংবিধান প্রায় জাতীয় ক্রীড়াবিধি মেনেই তৈরি করা। তারা নিজে থেকে উদ্যোগী হয়ে সংবিধান সংশোধনের কাজে উদ্যোগীও হয়েছিল। কিন্তু শীর্ষ আদালত সেই আবেদনে কোনও সাড়া দেয়নি। নির্বাচন না হওয়ার ফলে যে বড় আর্থিক বা নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না, সেটাও এআইএফএফের তরফে জানানো হয়েছে। গত বার্ষিক সাধারণ সভায় একটি তিন সদস্যের কমিটি গড়ে ঠিক হয়েছিল নির্বাচন দ্রুত করার চেষ্টা করা হবে। কিন্তু তাতে শীর্ষ আদালত অখুশি হতে পারে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
ক্যাগের ব্যাপারে এআইএফএফ জানিয়েছে, জাতীয় ক্রীড়া সংস্থা ছাড়া সরকারি অনুদান পাওয়া অন্য যে কোনও সংস্থা ক্যাগের অধীন। কিন্তু ক্যাগের দাবি, যে হেতু জাতীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলি সরকারি অনুদান পায়, তাই তাদেরও ক্যাগের অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রকের তরফে সেটি এআইএফএফ-কে জানানো হয়নি।
এআইএফএফ এটাও জানিয়েছে, সচিব কুশল দাসের বিরুদ্ধে আনা যৌন হেনস্থার অভিযোগের প্রমাণ আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দিতে হবে ফুটবল কর্তা রঞ্জিত বজাজকে। না হলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy