এক দিনের ক্রিকেটে মাঠ এ রকম ফাঁকাই থাকছে এখন। ফাইল চিত্র
এক দিনের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ যে ঘোর সঙ্কটে, তা বুঝতে বাকি নেই। টের পাচ্ছেন গ্লেন ম্যাকগ্রাও। জানিয়ে দিলেন, টি-টোয়েন্টিতে টাকা বেশি। তাই নতুন প্রজন্ম ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম সংস্করণেই বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন জোরে বোলারের বক্তব্য, ‘‘কোনও সন্দেহ নেই, টাকা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই আছে।’’ তিনি ১০ বছর ধরে চেন্নাইয়ের একটি পেস বোলিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত। সেই অভিজ্ঞতা থেকে ম্যাকগ্রা বলেন, ‘‘এখনকার ক্রিকেটাররা টি-টোয়েন্টি শিখতেই আসছে।’’ ২০ ওভারের ক্রিকেটের রমরমা দেখে অবাক নন তিনি। বলেন, ‘‘এখন তো প্রায় সবাই টি-টোয়েন্টি এবং এক দিনের ক্রিকেটের জন্য আলাদা আলাদা দল তৈরি করছে।’’
তাঁর কোন ধরনের ক্রিকেট পছন্দ জানতে চাইলে ম্যাকগ্রা বলেন, ‘‘আমি একটু প্রাচীনপন্থী। আমার টেস্ট ক্রিকেট পছন্দ। যখন খেলতাম, এক দিনের ক্রিকেটও দারুণ লাগত। আমার কাছে টেস্টই এখনও সেরা। আশা করব, টেস্টের অস্তিত্ব নিয়ে কোনও সঙ্কট তৈরি হবে না। এখন দেখতে হবে, এক দিনের ক্রিকেটটা কোন জায়গায় যায়। যতক্ষণ রান উঠছে, এক দিনের ক্রিকেট নিয়ে লোকের উৎসাহ থাকবে। না হলে ৫০ ওভারের ক্রিকেট টিকিয়ে রাখা একটা বড় চ্যালেঞ্জ।’’
প্রায় দশ বছর ধরে ভারতে জোরে বোলিংয়ের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। নিজেই অবাক ম্যাকগ্রা। বলেন, ‘‘১০ বছর হয়ে গেল! দারুণ উপভোগ করেছি এই দশটা বছর। এখন আমাদের এখান থেকে ২৯ জন আইপিএলের বিভিন্ন দলে খেলছে। প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, আবেশ খান ভারতের হয়ে খেলছে। এদের জন্য আমি গর্বিত। আমার লক্ষ্য ছিল, ডেনিল লিলি (অস্ট্রেলিয়ার আর এক প্রাক্তন জোরে বোলার) যে কাজটা এখানে করে গিয়েছেন, সেটা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যখন প্রথম আসি তখনই বুঝে গিয়েছিলাম, লিলির জায়গা নেওয়া সহজ নয়। কারণ আমার মতে উনিই পেস বোলিংয়ের সেরা কোচ।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy