অলিম্পিক্সের লোগো। — ফাইল চিত্র।
এশিয়া এবং বিশ্ব ক্রিকেট তো রয়েছেই। ভারতের বাজারের দিকে নজর রয়েছে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থারও। এ বার দেখা গেল অলিম্পিক্সও তার বাইরে নয়। ভারতের বাজারের কথা মাথায় রেখে পরিকল্পনায় বদল আনছে অলিম্পিক্সও। পরের অলিম্পিক্স লস অ্যাঞ্জেলেসে হলেও ক্রিকেট ম্যাচগুলি হতে পারে নিউ ইয়র্কে।
আমেরিকার এক প্রান্তে নিউ ইয়র্ক, আর এক প্রান্তে লস অ্যাঞ্জেলেস। বিমানে যেতে সময় লাগে সাড়ে ৬ ঘণ্টা। নিউ ইয়র্কের থেকে ভারত এগিয়ে ৯.৫ ঘণ্টা। লস অ্যাঞ্জেলেসের থেকে ১২.৫ ঘণ্টা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় ভারতের সময়ের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে স্থানীয় সময় সকালবেলায় শুরু হচ্ছিল খেলা। কিন্তু লস অ্যাঞ্জেলেসে ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করতে ভারতের সময়ের কথা মাথায় রাখলে ভোরবেলা খেলা শুরু করতে হবে, যা কার্যত অসম্ভব।
আমেরিকার সংবাদপত্র ‘দ্য টাইমস’-এর দাবি, পরের অলিম্পিক্সের আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান কেসি ওয়েসারমান জানিয়েছেন, ক্রিকেট নিয়ে অন্য পরিকল্পনার কথা ভাবা হচ্ছে। পরের অলিম্পিক্সেই প্রত্যাবর্তন হচ্ছে ক্রিকেটের। দক্ষিণ এশীয় মানুষের কথা ভেবেই এই খেলাকে নেওয়া হয়েছে। যে হেতু আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স সংস্থার সম্প্রচারস্বত্বের মধ্যে উপমহাদেশের বাজার গুরুত্বপূর্ণ, তাই অন্য শহরে ক্রিকেট আয়োজন করা হতে পারে।
এ ক্ষেত্রে এগিয়ে নিউ ইয়র্ক। সেখানেই এ বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়েছে। মেজর লিগ ক্রিকেটে এমআই নিউ ইয়র্কের ঘরের মাঠ ব্রুকলিনের মেরিন পার্কে ম্যাচগুলি আয়োজন হতে পারে। এ ছাড়া ১০ হাজার আসনের একটি নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করার কথাও চলছে।
পাশাপাশি বিপুল ক্রীড়াবিদের চাপও কমাতে চাইছে লস অ্যাঞ্জেলেস। গত অলিম্পিক্সে ১০ হাজারের মতো ক্রীড়াবিদের সংখ্যা রাখার চেষ্টা হয়েছিল। ক্রিকেট দলগত খেলা হওয়ায় ক্রীড়াবিদের সংখ্যা অনেক বেশি হবে। মহিলা-পুরুষ মিলিয়ে ১৬টি দলের প্রতিটিতে ১৫ জন ক্রিকেটার ছাড়াও সাপোর্ট স্টাফ থাকবেন। ফলে প্রায় ৫০০ লোক হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy