পিচ দেখছেন এক অসি ক্রিকেটার। ছবি: পিটিআই।
বিশ্বকাপ ফাইনাল শুরু হওয়ার আগে পিচ নিয়ে জল্পনা দেখা দিয়েছে। পুরনো পিচেই ফাইনাল খেলা হবে। শুক্রবার অনেক ক্ষণ ধরে রোহিত শর্মা এবং রাহুল দ্রাবিড় পিচ দেখে এসেছেন। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য পিচ নিয়ে ভাবিত নয়। ফাইনালের আগে পিচ নিয়ে যাবতীয় প্রশ্ন উড়িয়ে দিলেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। সাফ জানালেন, যে দেশের মাটিতে খেলা তারা কিছুটা সুবিধা পাবেই। কিন্তু তাঁরাও লড়াই দিতে তৈরি।
সাংবাদিক বৈঠকে প্রথমেই কামিন্সকে প্রশ্ন করা হয়, “আপনি পিচ দেখেছেন?” কামিন্সের উত্তর, “হ্যাঁ, দেখেছি।” পরের প্রশ্ন, “কেমন মনে হল?” অসি অধিনায়ক বললেন, “দেখুন, আমি তো পিচ দারুণ কিছু বুঝি না। কিন্তু বেশ শক্ত লেগেছে। ওরা স্রেফ জল দিয়েছে। তাই আরও ২৪ ঘণ্টা না গেলে বোঝা যাবে না। এমনিতে দেখে মনে হচ্ছে উইকেটটা ভাল।” পিচ আগে ব্যবহৃত কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে কামিন্স বলেন, “হ্যাঁ, মনে পড়ছে পাকিস্তান আগে কারওর বিরুদ্ধে এখানে খেলেছে।” বিশ্বকাপে আমদাবাদে একটিই ম্যাচ খেলেছে পাকিস্তান। সেটি ভারতের বিরুদ্ধে। কামিন্স অবশ্য মুখে ভারতের নাম করেননি।
এই পিচে খেলা কতটা কঠিন সেই প্রশ্নও করা হয় কামিন্সকে। আমদাবাদের পিচ একেবারেই উপমহাদেশের পিচ, যেখানে পিচ থাকবে কোথাও কোথাও ভাঙা। কামিন্স জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরে ভারতে খেলার সুবাদে তাঁদের খুব একটা অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
অসি অধিনায়কের কথায়, “কোনও সন্দেহ নেই যে নিজের দেশের পিচে খেলার কিছু সুবিধা রয়েছে। কিন্তু আমরাও এখানে কম ক্রিকেট খেলিনি। এই পিচে খেলতে গেলে সাহসী হতে হবে। মন্থর বল, বাউন্সার, এগুলোর মধ্যে একটা ভারসাম্য রাখতে হবে। বলের পিছনে সব সময় তাড়া করলে হবে না। সেটা এখনও পর্যন্ত ভাল ভাবেই করতে পেরেছি। বিশেষত ইনিংসের শেষের দিকে বুদ্ধি খাটিয়েছি আমরা।”
টস নিয়ে কামিন্সের মন্তব্য, “মনে হয় না ওয়াংখেড়ে বা ভারতের অন্য মাঠের চেয়ে এখানে টস বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যে চ্যালেঞ্জই আসুক, সেটা সামলাতে আমরা তৈরি। নিজেদের মতো পরিকল্পনা করেই নামব।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy