১০ মিনিটেও আচার বানানো যায়। ছবি: শাটারস্টক।
শীতকালে রুটি-পরোটার সঙ্গে একটু আচার নিলেই স্বাদে অন্য মাত্রা এসে যায়। অনেকে আবার আচার দিয়ে মুড়ি মাখেন। তার স্বাদও অনবদ্য। আচার বানানোয় ঠাকুরমা-দিদিমারা ছিলেন সিদ্ধহস্ত। আগেকার দিনে মোটামুটি সব বাড়িতেই খোঁজ করলে লঙ্কার আচার, আমের আচার, তেঁতুলের আচারের কোনওটা না কোনওটা মিলতই। সেই আচারের যা অপূর্ব স্বাদ, তা ভোলার নয়। তবে এখন মানুষের হাতে সময় বড্ড কম। আচারের জন্য দু’-তিন দিন খরচ করার মতো সময় নেই। যদি বলা হয় মাত্র ১০ মিনিটেই সুস্বাদু আচার বানিয়ে ফেলতে পারেন, তবে তা-ও চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে। তাই চটজল্টি আচার বানানোর হদিস দেওয়া রইল। কী ভাবে বানাবেন, জেনে নিন।
উপকরণ:
মুলো: ২৫০ গ্রাম
গাজর: ২৫০ গ্রাম
আদা: ৫০ গ্রাম
রসুন: ৫০ গ্রাম
হলুদ সর্ষে: ১ চা চামচ
হলুদ সর্ষে: ১ চা চামচ
জিরে: ১ চা চামচ
মৌরি: ১ চা চামচ
ধনে: ১ টেবিল চামচ
মেথি: আধ চা চামচ
সর্ষের তেলে: ১ কাপ
হিং: ১ চা চামচ
কালোজিরে: ১ চা চামচ
হলুদ গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
নুন: স্বাদ মতো
ভিনিগার: ৩ টেবিল চামচ
আমচুর গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
প্রণালী:
গাজর, মুলো, আদা— সব সরু লম্বা লম্বা করে কেটে নিন। রসুনের কোয়া গোটাই ছাড়িয়ে রাখুন। একটি ফ্রাইং প্যানে হলুদ সর্ষে, হলুদ সর্ষে, জিরে, মৌরি, ধনে, মেথি একসঙ্গে ভেজে নিন। মশলা থেকে সুবাস এলে গ্যাসের আঁচ বন্ধ করে মশলাটি ঠান্ডা করে মিক্সিতে বেটে নিন। এ বার প্যানে সর্ষের তেল গরম করে হিং আর কালো জিরে ফোড়ন দিন। তার পর সব সব্জি আর আদা-রসুন দিয়ে ভাল করে ভেজে নিন। এ বার নুন আর বেটে রাখা মশলা দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করুন। এ বার হলুদ আর লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। সব্জি মজে এলে আর মশলার কাঁচা গন্ধ চলে গেলে গ্যাসের আঁচ বন্ধ করে মিশ্রণটি ঠান্ডা করে নিন। এ বার সব্জির সঙ্গে ভিনিগার ও আমচুর গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। মাত্র ১০ মিনিটেই তৈরি হয়ে যাবে চটজলদি সব্জির আচার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy