জালি কবাব দিয়েই জমবে পুজোর সন্ধের আড্ডা। ছবি: শাটারস্টক।
সামনেই দুর্গাপুজো। বাড়িতে অতিথিদের সমাগম লেগেই থাকবে। পুজোতে অতিথি আসবে আর খাওয়াদাওয়া হবে না, তাই কখনও হয়! তবে পুজোর ক’দিন খুব বেশি ঝক্কির রান্না করতে অনেকেই ভালবাসেন না। খুব অল্প সময়ে বানিয়ে ফেলা যায় এমন স্ন্যাক্সের খোঁজ করছেন? বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন জালি কবাব। আগে থেকে ম্যারিনেট করে রাখলে মিনিট দশেকের মধ্যেই বানিয়ে ফেলতে পারেন ঢাকার এই বিশেষ পদ। রইল রেসিপি।
উপকরণ:
পাঁঠার মাংসের কিমা: ২৫০ গ্রাম
বিস্কুটের গুঁড়ো: ১ কাপ
আদা বাটা: আধ টেবিল চামচ
রসুন বাটা: আধ টেবিল চামচ
ধনেপাতা কুচি: ১ টেবিল চামচ
পুদিনা পাতা কুচি: ১ টেবিল চামচ
পুদিনা পাতা বাটা: ১ টেবিল চামচ
ডিম: ২টি
ভাজা পেঁয়াজ: ৩ টেবিল চামচ
কাঁচালঙ্কা কুচি: ১ টেবিল চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো: ১ চা চামচ
গরমমশলা গুঁড়ো: ১ চা চামচ
জায়ফল গুঁড়ো: আধ চা চামচ
জয়িত্রি গুঁড়ো: আধ চা চামচ
পাউরুটি: ২ স্লাইস
সাদা তেল: পরিমাণ মতো
নুন: স্বাদমতো
প্রণালী:
একটি কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি ভেজে বেরেস্তা বানিয়ে রাখুন। পাত্রে মাংসের কিমা নিয়ে তার সঙ্গে একে একে আদা-রসুন বাটা, পুদিনা বাটা, পুদিনা পাতা কুচি, ধনেপাতা কুচি, কাঁচালঙ্কা কুচি, গরম মশলা গুঁড়ো, লঙ্কার গুঁড়ো, জয়িত্রি গুঁড়ো, জায়ফল গুঁড়ো, বেরেস্তা, বিস্কুটের গুঁড়ো আর নুন দিন। এ বার পাউরুটি জলে ভাল করে ভিজিয়ে নিয়ে জল চিপে ভাল করে চটকে নিন। এ বার মাংসের মধ্যে সেই পাউরুটি মিশিয়ে মিশ্রণটি ভাল করে মেখে নিন। তার পর ঘণ্টাখানেক রেখে দিন। ১ ঘণ্টা পর একটি পাত্রে দু’টি ডিম, সামান্য নুন দিয়ে ফেটিয়ে নিন। এ বার মাংসের মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট মণ্ড নিয়ে গোল কবাবের আকারে গড়ে নিন। কবাবগুলি ডিমের গোলায় ডুবিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিন। গরম গরম কবাব পরিবেশন করুন স্যালাড দিয়ে। ডিমের গোলায় ডোবানো হয় বলে কবাবের গায়ে জালের মতো আস্তরণ পড়ে, সেই কারণেই পদটির নাম জালি কবাব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy